► চক্ষু = ৩১ মিনিট।
► অন্তর বা হৃদয় = ১০ মিনিট ।
► ব্রেন = ১০ মিনিট।
► পা = ৪ ঘণ্টা।
► চামড়া = ৫ দিন ।
► হাঁড় = ৩০ দিন।
‘কোকাকোলা’ নামের রহস্য জানেন?
কোকাকোলা একটি জনপ্রিয় পানীয় যা আমরা কম-বেশি পান করে থাকি। আমরা এটাও জানি যে, কোকাকোলা
কোম্পানি ইসরাইলের মালিকানাধীন এবং এ কোম্পানি তার সব আয় ব্যয় করে মুসলিম নিধনের কাজে। কিন্তু আমরা কি জানি, এ কোকাকোলা লেখার মাঝে কি লুকিয়ে আছে।
কোম্পানি ইসরাইলের মালিকানাধীন এবং এ কোম্পানি তার সব আয় ব্যয় করে মুসলিম নিধনের কাজে। কিন্তু আমরা কি জানি, এ কোকাকোলা লেখার মাঝে কি লুকিয়ে আছে।
কোকাকোলা লগোটি আপনি যদি আয়নাতে ধরেন, তাহলে আপনি দেখতে পাবেন আসলে ওটা কি লেখা। আয়নাতে
দেখা যাবে আরবিতে লেখা হইয়াছে ‘ লা মুহাম্মদ লা মক্কা’ [ لامحمدلامكة] অর্থাৎ মুহাম্মদ এবং মক্কাকে না বলুন বা বর্জন করুন!(নাউযুবিল্লাহ)
দেখা যাবে আরবিতে লেখা হইয়াছে ‘ লা মুহাম্মদ লা মক্কা’ [ لامحمدلامكة] অর্থাৎ মুহাম্মদ এবং মক্কাকে না বলুন বা বর্জন করুন!(নাউযুবিল্লাহ)
ছবিতে বিশ্লেষণ করে দেখানো হয়েছে। ছবিটা ভালভাবে দেখলে আপনিও বুঝতে পারবেন বিষয়টা। লগোটি এমনভাবে প্যাচিয়ে গঠন করা হয়েছে, যারা আরবী বুঝেন না তাদের বুঝতে কষ্ট হবে।
বিবিধ তথ্য
▣ অংকে এক মিলিয়ন লিখতে ৭টি সংখ্যা লাগে। তেমনি ইংরেজিতে মিলিয়ন শব্দটি লিখতে ৭টি অক্ষর লাগে।
▣ প্রতি চার মিনিটে মায়েরা একবার তার সন্তানের কথা ভাবেন। এই হিসেবে প্রতিদিন গড়ে ২১০ বার সন্তানের কথা চিন্তা করেন একজন মা।
▣ মানুষের শরীরের রক্ত শরীরের ভেতর প্রতিদিন ১৬ লাখ ৮০ হাজার মাইল সমান পথ অতিক্রম করে।
▣ পৃথিবীতে মানুষের বেশি ব্যবহৃত নাম ‘মোহাম্মদ’।
▣ ‘গিনেজ বুক অফ রেকর্ডস’ বইটি পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশিবার চুরি হওয়া বই হিসেবে রেকর্ড করেছে।
▣ মানুষের শরীরে হাড্ডির সংখ্যা ২০৬ টি। তবে জন্মের সময় হাড্ডির সংখ্যা থাকে ৩৫০টি।
▣ মানুষ তার সারাজীবনে যে খাদ্য খায় তার পরিমাণ প্রায় ৬০ হাজার পাউন্ড। তার মানে ৬টি জলজ্যান্ত হাতির সমান!
▣ একজন মানুষ প্রতিদিন যে পরিমাণ বাতাস শ্বাস হিসাবে গ্রহণ করে তা দিয়ে ১০০০টি বেলুন ফোলানো সম্ভব।
▣ বিজ্ঞানী আলভা এডিসন শৈশবে স্কুল থেকে বিতাড়িত হন খুব অলস বলে। অথচ সারা জীবনে তিনি ১৩০০ অবিষ্কারের জনক। তার সাফল্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ১ শতাংশ মেধা আর ৯৯ শতাংশ পরিশ্রম।
▣ ৪৪ বছর বয়সে সম্পূর্ণ অন্ধ হয়ে যান লেখক 'জন মিলটন'। এর ১৬ বছর পর তিনি লিখেছিলেন 'প্যারাডাইস লস্ট'। কারণ 'হতাশার-ব্যর্থতার শেষ আছে; কিন্তু শেষ নেই সাফল্যের।
▣ হোয়াইট হাউস সাদা কেন জানেন? ১৮১৪ সালে আগুন লেগে ভবনটির ব্যাপক ক্ষতি হয়। গায়ে কালো এবং বাদামী ছোপ পড়ে গিয়েছিল। পরে সাদা রঙ করে ঢেকে দেয়া হয় কুৎসিত দাগগুলো। তারপর থেকে এ ভবন 'হোয়াইট হাউস' নামে বিশ্বব্যাপী পরিচিত।
▣ হাতিই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী, যার চারটে হাঁটু আছে।
আরও কিছু বিবিধ তথ্য
১. লোয়া নামক স্থানে একটানা ৫ মিনিটের বেশি “কিস” করলে আপনি অপরাধী!! তখন পুলিশ বা আইনরক্ষায় নিয়োজিত যে কেউ আপনাকে শাস্তি দিতে পারে!!
২. মিয়ামিতে (ফ্লোরিডা) যেকোনো পশুর ডাক নকল করা আইনত দণ্ডনীয়!!
৩. ভিক্টোরিয়াতে(অস্ট্রেলিয়া) লাইট বাল্ব বদলানোর জন্য অবশ্যই একজন সার্টিফিকেটধারী মেকানিক লাগবে!! আপনি নিজে এই কাজ করতে পারবেন না, যদি না আপনার ইলেক্ট্রনিক্সের উপর সার্টিফিকেট না থাকে!!
৪. সিঙ্গাপুরে চুইংগাম খাওয়া নিষিদ্ধ!!
৫. নর্থ ক্যারোলিনাতে (আমেরিকার একটা স্টেট) মৃত মানুষের সামনে গালিগালাজ করা অবৈধ!!
জানা-অজানার সুন্দরবনঃ
১. সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হিসেবে অখন্ড বন যা বিশ্বে সর্ববৃহৎ।
২. ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে, বাকিটুকু ভারতের।।
৩. মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলের এলাকা।।
৪. ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার বাংলাদেশ অংশে পড়ে। যা বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় ৪.২% এবং সমগ্র বনভূমির প্রায় ৪৪%।
৫. সুন্দরবনের নদীগুলো নোনা পানি ও মিঠা পানি মিলন স্থান।। গঙ্গা থেকে আসা নদীর মিঠা পানির, বঙ্গপোসাগরের নোনা পানি হয়ে ওঠার মধ্যবর্তী স্থান হলো এই এলাকাটি (যেখানে এরকম ঘটে সেটাকে মোহনা বলা হয়।। সে এক নয়নাভিরাম দৃশ্য!! তাকিয়ে থাকতে মন চায় সারাক্ষণ।।)
৬. সুন্দরবনের জনসংখ্যা ৪ মিলিয়নের বেশি কিন্তু এর বেশির ভাগই স্থায়ী জনসংখ্যা নয়।। টুরিস্ট অথবা জীবিকার কাজে বনে যাওয়া মানুষজন।।
৭. সুন্দরবন আমাদের দেশের বনজ সম্পদের একক বৃহত্তম উৎস।।
৮. সুন্দরবনের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে ২টি বনবিভাগ, ৪টি প্রশাসনিক রেঞ্জ - চাঁদপাই, শরণখোলা, খুলনা ও বুড়িগোয়ালিনি এবং ১৬টি বন স্টেশন। বনটি আবার ৫৫ কম্পার্টমেন্ট এবং ৯টি ব্লকে বিভক্ত।
৯. প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় সুন্দরবনের অবদান অপরিসীম। শুধু প্রাকৃতিক ভারসাম্য নয় সিডর, ঘূর্ণিঝড় কিংবা যে কোন ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে সুন্দরবন প্রতিরক্ষা ব্যুহ হিসেবে কাজ করে।
১০. সুন্দরবনে বর্তমানে (২০১১ এর জরিপ) ১৩ ধরনের পদ্ধতিতে মাছ ধরা হয়।।