Tuesday, June 5, 2012

অনলাইন ডাটা এন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা

আপনি অনলাইনে আয় করার কথা ভাবছেন সম্ভবত দুটি কারনে, প্রথমত, চাকরীর সুযোগ বা সম্ভাবনা নেই। দ্বিতীয়ত, ব্যবসা বা স্থানীয়ভাবে কাজ করার উপায়ও নেই বিনিয়োগ থেকে নানাবিধ কারনে। ইন্টারনেট থেকে আয় আপনার সমাধান দিতে পারে। যদিও সেখানেও সমস্যা খুব কম নেই।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য কাজ জানা প্রয়োজন। প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন এসব কাজ ইন্টারনেটের কাজ হিসেবে বেশি পরিচিত। আরেকটি জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। একাজ তুলনামুলক সহজ। সাধারনভাবে কম্পিউটার ব্যবহারে কিছুটা দক্ষতা থাকলেই করা যায়। আয় যেহেতু ডলারে সেহেতু সেটাও চলনসই। ডাটা এন্ট্রি কাজের নানা দিক তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।

ডাটা এন্ট্রি কাজ আসলে কি
ডাটা এন্ট্রি বলতে মুলত টাইপ করা বুঝায়। কাগজে লেখা আছে সেটা দেখে টাইপ করে ডিজিটাল ফাইল তৈরী করবেন। সময়ের সাথে সাথে ডাটা এন্ট্রির ধরনও অনেক পাল্টেছে। একসময় ছাপানো লেখাকে টাইপ করা হত, বর্তমানে স্ক্যান করে ওসিআর ব্যবহার করে তাকে টেক্সট এ পরিনত করা যায় প্রায় নিখুতভাবে। কাজেই সরল ডাটা এন্ট্রির কাজের সুযোগ কমে গেছে। যে কাজগুলি স্ক্যান করে ডিজিটাইজ করা যায় না সেগুলিই এখনো টাইপ করতে হয়।
বর্তমানের ডাটা এন্ট্রির কাজের মধ্যে রয়েছে বিশেষ কিছু শর্ত। যেমন লেখাকে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট বা এক্সেল ডকুমেন্ট কিংবা ডাটাবেজ ফাইল বানাতে হবে। সাধারনত উতস হিসেবে আপনাকে দেয়া হবে পিডিএফ ফাইল। সেটা টাইপ করা, প্রিন্ট করা ফরম, হাতের লেখা স্ক্যান করা ইত্যাদি যে কোন কিছুই হতে পারে। বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি বলতে মুলত পিডিএফ ফাইল দেখে টাইপ করাই বুঝায়। কখনো কখনো এমন কাজ পেতে পারেন যেখানে হয়ত পিডিএফ থেকে অন্য ফরম্যাটে নেয়ার সফটঅয়্যার ব্যবহার করে মুল কাজ করা যায়, তাহলেও আপনাকে টাইপ করতে হবে এটা ধরে নেয়াই ভাল।


কি শিখতে হবে
ডাটা এন্ট্রি কাজের সবচেয়ে বড় অংশ হচ্ছে ওয়ার্ড ডকুমেন্টে পরিনত করা। কাজেই আপনার প্রথমেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে দক্ষতা বাড়াতে হবে। সেইসাথে দ্রুত এবং নির্ভুল টাইপ করার দক্ষতা বাড়াতে হবে। যত বেশি কাজ করবেন আয় তত বেশি, আর ভুল কাজের জন্য টাকা পাবেন না।
আগে যেমন উল্লেখ করা হয়েছে, অনেক সময়ই বলা হবে এক্সেল বা ডাটাবেজ (এক্সেস) ফাইল তৈরী করতে হবে। কাজেই এক্সেল এবং এক্সেস জানাও জরুরী।


কি কি থাকতে হবে
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও প্রিন্টার প্রয়োজন হতে পারে। যদি দেখে টাইপ করতে হয় তাহলে ডকুমেন্ট প্রিন্ট করে সেটা দেখে টাইপ করা সুবিধে জনক।
টাকা পাওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে। কোন প্রতিস্ঠান কিভাবে টাকা দেয় সেটাও আগেই জেনে নিন। বাংলাদেশে যেহেতু পেপল ব্যবহারের অনুমতি নেই সেহেতু অন্য গ্রহনযোগ্য পথ আছে কিনা জেনে নেয়া জরুরী। টাকা পাওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি এবং বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট সম্পর্কে লেখা রয়েছে বাংলা-টিউটর সাইটে।


কাজ কোথায় পাবেন, কিভাবে পাবেন
ফ্রিল্যান্সার, ওডেস্ক, স্ক্রিপাটল্যান্স এর মত ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি কাজ পাওয়ার সবচেয়ে ভাল যায়গা। বিনামুল্যে তাদের সদস্য হয়ে কাজ পাওয়া যায়। যদিও ওডেস্ক এবং ফ্রিল্যান্সারে বিনামুল্যের সদস্যের জন্য কাজের সংখ্যার মাসিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিছু টাকা দিয়ে সদস্য হলে আরো বেশি কাজের জন্য চেষ্টা করতে পারেন।
প্রথমে তাদের সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করে সদস্য হোন। এরপর কাজের তালিকা দেখে কোন কাজ কত টাকায় করতে চান জানান (বিড করা)। যার কাজ তিনি আপনার দেয়া দামে সন্তুষ্ট হলে আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন। দুজনের মধ্যে সমঝতা হলে আপনাকে কাজ দেয়া হবে।
কাজের বর্ননা কিভাবে দেয়া থাকে জানার জন্য এই সাইটের ডানদিকের সাইডবারে ফ্রিল্যান্সার সাইটের উদাহরন দেখুন। কোন কাজ পছন্দ সরাসরি এখানে ক্লিক করে সেই কাজের জন্য বিড করতে পারেন।
বিড করার (সাধারন টেন্ডারের সাথে তুলনা করতে পারেন) কাজটি জটিল মনে হতে পারে। যার কাজ তিনি চান কম টাকায় কাজ করাতে, কাজেই সেখানে প্রথমে দেখা হবে আপনি কত কম টাকায় কাজটি করবেন। এরপর যাচাই করা হবে আপনি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কি-না। এই দুই পরীক্ষায় উত্তির্ন হওয়ার জন্য কিছু অভিজ্ঞতা প্রয়োজন হয়। চেষ্টা করলে সাথেসাথে কাজ পাবেন এটা ধরে না নিয়ে ক্রমাগত চেষ্টা করে যাওয়ার মানষিকতা নিয়ে কাজে হাত দিন।


কিভাবে দাম ঠিক করবেন
প্রথম অবস্থায় দাম ঠিক করা নিয়ে সমস্যায় পড়েন প্রায় সকলেই। ডাটা এন্ট্রি কাজের দাম হিসেব করা হয় দুভাবে, নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ (ফিক্সড) এবং ঘন্টাপ্রতি অর্থ। শুরুতে ফিক্সড রেটে কাজ করাই ভাল। ঘন্টাপ্রতি কাজের জন্য বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়, আপনি উল্লেখ করা ঘন্টা কাজ করেছেন কিনা যাচাইয়ের জন্য মনিটরিং সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে হয়। এছাড়া আপনার হিসেবেও ভুল হতে পারে। সাধারন টেক্সট টাইপে যে সময় প্রয়োজন হয় অপরিচিত শব্দ, নাম ইত্যাদি টাইপে অনেক বেশি সময় প্রয়োজন হয়।
অন্য যারা বিড করেছে তাদের মুল্য দেখে আপনি কত টাকায় করতে চান সেটা ঠিক করতে পারেন। আবারও উল্লেখ করতে হচ্ছে, শুরুতে যতটা সম্ভব কম টাকায় কাজ করুন। অভিজ্ঞতা বাড়লে মজুরী বাড়ানোর সুযোগ পাবেন।


কত আয় করা সম্ভব
কাজের যেহেতু নানারকম ধরন আছে সেহেতু ডাটা এন্ট্রি করে কত আয় করা সম্ভব এককথায় বলা কঠিন। সাধারনভাবে ধরা হয় ঘন্টাপ্রতি ২ থেকে ৫ ডলার। যদি ঘন্টাপ্রতি ২ ডলার হিসেবে দৈনিক ৫ ঘন্টা কাজ করেন তাহলে হিসেব দাড়ায় মাসে ৩০০ ডলার। দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথেসাথে এই পরিমান বাড়ার কথা।


অনলাইনে কাজ বা ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং এই কাজের ক্ষেত্র দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে। আপনি যত দ্রুত কাজে হাত দেবেন ততটাই এগিয়ে থাকার সম্ভাবনা। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে লক্ষ করলে দেখা যায় বাংলাদেশীর সংখ্যা একেবারেই সামান্য। অথচ অর্থনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশীর নামই বেশি হতে পারত।
যদি অপেক্ষা করে থাকেন রাষ্ট্র আপনার জন্য সুযোগ করে দেবে তাহলে হয়ত সময় নষ্ট করছেন। গত ২০ বছরে কথা বলা ছাড়া বাস্তবে আইটি ক্ষেত্রে সরকার বা নীতিনির্ধারকরা কিছু করেননি। আগামীতেও কথাই বলে যাবেন। আপনার দায়িত্ব নিতে হবে আপনাকেই।
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি হতে পারে কাজের শুরু।

Saturday, June 2, 2012

মাত্র 300 টাকায় ৬-৭ ঘন্টা ব্যাকআপ পাওয়া যায় এমন একটি LED চার্জার লাইট তৈরি করুন । অন্ধকারকে বলুন টা টা বাই বাই………


IPS তৈরি করার টাকা নাইতো কি হয়েছে । তাই বলে অন্ধকারে থাকবো নাকি ?
Fan না চলুক লাইট তো জ্বালাতে পারবো । আসুন তৈরি করি মাত্র 300 টাকায় - ঘন্টা ব্যাকআপ পাওয়া যায় এমন একটি LED চার্জারলাইট 
প্রথমে বলে রাখি যাদের ইলেক্ট্রনিক্সের উপর টুকটাক কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তাদের জন্য এই টিউন  আর যাদের ইলেক্ট্রনিক্স নিয়ে জানার প্রবল আগ্রহ আছে তারাও দেখতে পারেন  আর এর বাইরের যে কেউ পড়তে পারেন তবে বুঝতে না পারলে কতৃপক্ষ দায়ী নয় 
বাজারে ছোট বড় অনেক ধরনের LED চার্জার লাইট পাওয়া যায় । বাজারের LED চার্জার লাইট এবং এই LED চার্জার লাইটের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে,
  • । ব্যাকআপ : বাজারেরটাতে ১ - ১.৫ ঘন্টা কিন্তু এটাতে - ঘন্টা ।
  • ২। আলো : বাজারেরটা থেকে এটাতে আলো তুলনামূলক বেশি ।
  • ৩। সময় : বাজারেরটাতে full চার্জ হতে সময় লাগে ৮  ১০ ঘন্টা তারউপর বিদ্যুৎ লাইনে কম ভোল্টেজ থাকলে full চার্জ হতে আরো বেশি সময় লাগে কিন্তু এটাতেfull চার্জ হতে সময় লাগে ১.৫  ২ ঘন্টা, বিদ্যুৎ লাইনে কম ভোল্টেজ থাকলেও full চার্জ হতে সময় লাগে একই মাত্র ১.৫  ২ ঘন্টা ।
  • ৪। ইনডিকেটর : বাজারেরটাতে চার্জিং ইনডিকেটর আছে কিন্তু চার্জ হচ্ছে কিনা বুঝতে পারবেন না এবং Full চার্জ হলেও বুঝতে পারবেন না আর এটাতে চার্জ হচ্ছে কিনা বুঝতে পারবেন এবং Full চার্জ হলেও বুঝতে পারবেন ।
  • ৫। স্থায়িত্ব : বাজারেরটাতে অনিরাপদ চার্জিং ব্যবস্থা থাকার কারনে অল্প দিনেই ব্যাটারী নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু এটাতে সবচেয়ে নিরাপদ চার্জিং ব্যবস্থা থাকার কারনে ব্যাটারীর স্থায়িত্ব অনেক বেশি ।

লাইটি তৈরি করতে যা প্রয়োজন :

 একটি মোবাইল ব্যাটারী ------------------------------------------ 150-210 টাকা
 একটি জ্যাক হোল্ডার --------------------------------------------- 3 টাকা
 একটা C828 মডেলের ট্রানজিস্টর -------------------------------- 2 টাকা
 একটি IN4007 মডেলের ডায়োড ------------------------------- টাকা
 একটি Push on off সুইচ---------------------------------------- 8 টাকা
 দুইটি রোধ  2.2 ওহম এবং 220 ওহম ------------------------- টাকা
 একটি ইনডিকেটর LED ------------------------------------------1 টাকা
 20টি উজ্জল আলোর LED -------------------------------------- 30 টাকা
 একটি ছোট ছোট ছিদ্র যুক্ত খালি সার্কিট বোর্ড বা ব্যারো বোর্ড ------ 25 টাকা
১০ এক গজ লীড --------------------------------------------------15 টাকা
১১ একটি মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর ( if ) --------------------------- 8 টাকা
পর্যায়ক্রমে ফটো গুলো দেখুন....
www.mediafire.com/download.php?4prl411j59f7ahj
Circuit Diagram ক্লিয়ার দেখা না গেলে উপরের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন ।

কার্যপদ্ধতি :

  • ১। উজ্জল আলোর 20টি LED নিয়ে ছোট ছিদ্রযুক্ত খালি সার্কিট বোর্ডে সুন্দর করে সেট করে সোল্ডারিং করুন । এক্ষেত্রে মনে রাখবেন যে LED এর দুটি পায়ের মধ্যে লম্বা পা টি হচ্ছে ব্যাটারী + বা টাইপ আবার ছোট পা টি হচ্ছে ব্যাটারী - বা টাইপ । সোল্ডারিং করার পর কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে LED এর পা গুলোর বাড়তি অংশ কেটে পেলে দিন । শুধু মনে রাখবেন যে LED এর কোনটি ব্যাটারী + বা টাইপ এবং কোনটি ব্যাটারী - বা টাইপ ।
  • ২। তারপর সুবিধা মত জায়গা নির্বাচন করে সুইচ, জ্যাক হোল্ডার, ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রোধ, ইনডিকেটর LED,ইত্যাদি সার্কিট বোর্ডে বসিয়ে সোল্ডারিং করুন । মোবাইলব্যাটারী কানেক্টরটি সার্কিট বোর্ডে এর পেচনের সাইডে বসিয়ে এমন ভাবে সোল্ডারিং করবেন যাতে মোবাইল ব্যাটারী সুন্দর করে বসানো যায় এবং মোবাইল ব্যাটারীটি মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টরের সাথে ভাল ভাবে আটকে থাকে । কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রোধ এর পা গুলোর উপরন্ত অংশ কেটে পেলুন ।
  • ৩। সার্কিট ডায়াগ্রাম দেখে সুইচ, জ্যাক হোল্ডার, ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রোধ, ইনডিকেটর LED,মোবাইল ব্যাটারীকানেক্টর এবং উজ্জলআলোর LED গুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করুন । এক্ষেত্রে আপনি আলাদা তার বা LED এর কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে কাটা অংশ গুলোর সহযোগিতা নিতে পারেন । আমার মনে হয় LEDএর কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে কাটা অংশ গুলো দিয়েই সংযোগ স্থাপন করা ভাল এবং টেকসই হবে ।

সার্কিট ডায়াগ্রাম সম্পর্কিত তথ্য :

১। Light Section :
এর কাজ হচ্ছে সুইচিং এর সাহায্যে Light On Off করা ।
ব্যাটারী কানেক্টর, সুইচ, 2.2ওহম রোধ এবং 20টি উজ্জলআলোর LED নিয়েই এ Sectionতৈরি হয় ।
সমান্তরালে থাকা 20টি উজ্জলআলোর LED সাথে ব্যাটারীকানেক্টর (ব্যাটারী), সুইচ,2.2 ওহম রোধ শ্রেনীতে যুক্ত থাকে ।
২। Charge Section :
এর কাজ হচ্ছে নোকিয়া চার্জার দিয়ে ব্যাটারী চার্জ করা ।
একটা C828 মডেলেরট্রানজিস্টর, একটি IN4007মডেলের ডায়োড, একটিইনডিকেটর LED, ব্যাটারীকানেক্টর এবং জ্যাক হোল্ডার নিয়ে এটা তৈরি হয় । অংশটি এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে LED টিচার্জ হওয়া ইনডিকেইট করবে । Full চার্জ হলে LEDনিবে যাবে । আবার ব্যাটারী কানেকশানে বা চার্জ কানেকশানে কোন সমস্যা থাকলে LED টি জ্বলবে না । যখনি সব কানেকশানে Okথাকবে তখনি LED টি জ্বলবে ।

পরামর্শ :

  • ১। মোটামুটি সবগুলো যন্ত্রই ইলেক্ট্রনিক্স দোকানে পাবেন । শুধুমাত্র মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর এবং মোবাইল ব্যাটারী মোবাইলের যন্ত্রপাতি বিক্রি করে এমন দোকানে পাবেন ।
  • ২। যদি আপনার কাছে আগের কোন মোবাইল ব্যাটারী থাকে তবে নতুন ব্যাটারী কেনার প্রয়োজন নেই । শুধুমাত্র সেই ব্যাটারী মডেল অনুসারে ব্যাটারী কানেক্টর কিনে নিবেন । যদি ব্যাটারী কানেক্টর মিলিয়ে না পান তবে সরাসরি সোল্ডারিং করে ব্যবহার করতে পারেন ।
  • ৩। ব্যাটারী ওয়ারেন্টি না থাকলে মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর ব্যবহার না করলেও হবে, ব্যাটারী সরাসরি সোল্ডারিং করে নিতে পারেন । মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর লাগানোর মূল কারন হচ্ছে ব্যাটারীর ওয়ারেন্টি ঠিক থাকা এবং ইচ্ছে মত অন্য ব্যাটারী ব্যবহার করতে পারা । এক্ষেত্রে আপনি লাইটাকে ব্যাটারীর চার্জার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন ।
  • ৪। যেকোন ব্রাণ্ডের মোবাইল ব্যাটারী হলে হবে, তবে মনে রাখবেন যে ৬০০ – ৭০০ mA এর ব্যাটারীর জন্য ৫- ৬ ঘন্টা ব্যাকআপ পাবেন । ৮০০-১০০০ mA এর ব্যাটারীর জন্য ৬-৭ ঘন্টা ব্যাকআপ পাবেন ।
  • ৫। আপনাকে অবশ্যয় নোকিয়া চার্জার দিয়ে চার্জ করতে হবে । সেক্ষেত্রে অরজিন্যাল নোকিয়া চার্জার হলে ভাল । ১.৫  ২ ঘন্টার মধ্যে Full চার্জ হবে এবং Full চার্জে ইনডিকেটর লাইট টি off হয়ে যাবে ।
  • ৬। অবশ্যয় আপনি মেড ইন হাঙ্গেরী নামের ঝিঞ্জিরা মোবাইল ব্যাটারী গুলো পরিহার করবেন । কারন এই ব্যাটারী গুলোতে ব্যাকআপ পাবেন কম এবং ব্যাটারী Fullচার্জ হলে বুঝতে পারবেন না ( চার্জ ইনডিকেটর লাইট টি off হবে না ) ।
  • ৭। Push on off সুইচ টি যথাসম্ভব ভাল মানের ব্যবহার করুন ।
  • ৮। Light Section এর রোধের মান 2.2 ওহম ব্যবহার করলেও হবে । রোধটি ½ watt হলে ভাল হয় ।
  • ৯। সার্কিট ডায়াগ্রামটি emf ফাইলের, যাহা Windows Picture and Fax Viewer দিয়ে সবচেয়ে ভাল দেখা যায় । যতই জুম করবেন ততই ক্লিয়ার ।
  • ১০। সব কাজ শেষে সার্কিটের পেচনের সাইডে মোটা ঢাল কাগজ দিয়ে প্যাকেজিং করে নিবেন যাতে দেখতে সুন্দর দেখায় এবং ধরতে সার্কিটের খোচা না লাগে ।

সতর্কতা :

  • ১। ডায়োড এবং LED গুলোর N- টাইপ ও P- টাইপ দেখে সঠিক ভাবে সংযোগ করুন ।
  • ২। ট্রানজিস্টরের E, B ও পাত গুলো সঠিক ভাবে নির্বাচন করে সার্কিটে সংযোগ করুন ।
  • ৩। ব্যাটারীর ধনাত্বক বা ঋনাত্বক প্রান্ত সঠিক ভাবে সংযোগ করুন ।
  • ৪। জ্যাক হোল্ডারের ধনাত্বক বা ঋনাত্বক প্রান্ত সঠিক ভাবে সংযোগ করুন ।
  • ৫। ব্যাটারী দুই লাইন জয়েন্ট হলে গরম হয়ে ব্যাটারী পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং অতিরিক্ত চার্জ হলে ব্যাটারী মোটা হয়ে বাস্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে । তাই কাজ করার ক্ষেত্রে একটু সতর্ক থাকবেন ।

জলদি নিয়ে নিন চায়না স্মার্ট ফোনের কিছু গেমস


ফোনের জন্য যদি গেমস খেলে কার ভাল লাগে তাহলে কমান্ড করলে  খুশী হতাম ডাউন লোড করতে নিচের
ছবিতে ক্লিক করুন
Retronana_Sonic-SS
নতুন দের কে কিছু উৎসাহ করতে আগ্রহি জারা তারা আমাকে সাহায্য করতে পারেন আমার ই মেইল
emailscroll

form

Powered byEMF Online Form Builder

news add

e