ডিমের মিহি দানা, আমার ঘরে খুবই প্রিয় একটি খাবার।
এমনিতেই ডায়াবেটিসের দাপটে আমার ঘর থেকে মিষ্টি একরকম নির্বাসিত।
তবে রমজানের ঈদে এই মিষ্টিটা করা হয়, অন্য সময় খুব একটা হয়না।
দুধ আর ডিমের তৈরি এই খাবারটিতে হালকা মিষ্টি হলে খেতে ভাল লাগবে না।
তবে কড়া মিষ্টি দিয়ে মিহি দানা করলে তা খুব বেশি পরিমানে খেতে পারবেন না,
তাই পরিমানমতো মিষ্টি দিতে হবে। খুব হালকাও হবে না আবার কড়াও হবে না।
এর আগে সামহ্যোয়ারইন ব্লগে ডিমের মিহি দানার রেসিপিটি দিয়েছিলাম
এমনিতেই ডায়াবেটিসের দাপটে আমার ঘর থেকে মিষ্টি একরকম নির্বাসিত।
তবে রমজানের ঈদে এই মিষ্টিটা করা হয়, অন্য সময় খুব একটা হয়না।
দুধ আর ডিমের তৈরি এই খাবারটিতে হালকা মিষ্টি হলে খেতে ভাল লাগবে না।
তবে কড়া মিষ্টি দিয়ে মিহি দানা করলে তা খুব বেশি পরিমানে খেতে পারবেন না,
তাই পরিমানমতো মিষ্টি দিতে হবে। খুব হালকাও হবে না আবার কড়াও হবে না।
এর আগে সামহ্যোয়ারইন ব্লগে ডিমের মিহি দানার রেসিপিটি দিয়েছিলাম
একটু অন্যভাবে, পরিমান বেশি ছিল সেখানে।
আজকের রেসিপিটি অল্প করে করেছি।
আজকের রেসিপিটি অল্প করে করেছি।
উপকরণঃ
ডিম – ৪ টা
চিনি – দেড় কাপ (মিষ্টি বেশি খেতে চাইলে আরেকটু বাড়াতে পারেন)
গরুর দুধ (তরল) -১ লিটার
কিসমিস – ২ টেবিল চামচ
দারুচিনি – ২ টুকরা
কাজু বাদাম কুচি – ১ টেবিল চামচ
ঘি – ১ টেবিল চামচ
প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রথমে ১ লিটার দুধকে জ্বাল দিয়ে ঘন করে ১/২ লিটারে কমিয়ে আনুন,
অর্থাৎ জ্বাল দিতে দিতে কমে অর্ধেক হয়ে যাবে। এবার জ্বাল দেয়া ১/২
(আধা) লিটার দুধ ঠান্ডা করুন।
অর্থাৎ জ্বাল দিতে দিতে কমে অর্ধেক হয়ে যাবে। এবার জ্বাল দেয়া ১/২
(আধা) লিটার দুধ ঠান্ডা করুন।
দুধ ঠান্ডা হতে হতে, একটি বাটিতে ভাল করে ৪টা ডিম ফেটাতে হবে।
ফেটানো ডিমের মধে উপকরণের সবটুকু চিনি দিয়ে ভাল করে মেশান।
এবার জ্বাল দেয়া ঠান্ডা দুধের মধ্যে ফেটানো ডিম আর চিনির মিশ্রণটি
ঢেলে ভালকরে মিশিয়ে নিন। খুবই ভালভাবে মেশাতে হবে।
ফেটানো ডিমের মধে উপকরণের সবটুকু চিনি দিয়ে ভাল করে মেশান।
এবার জ্বাল দেয়া ঠান্ডা দুধের মধ্যে ফেটানো ডিম আর চিনির মিশ্রণটি
ঢেলে ভালকরে মিশিয়ে নিন। খুবই ভালভাবে মেশাতে হবে।
এবার চুলায় অন্য একটি পাত্রে ঘি গরম করুন,
খেয়াল রাখবেন যেন পুড়ে না যায়।
ঘি ঘরম হলে তাতে দুধ, ডিম ও চিনির মিশ্রণটুকু ঢেলে ১০ মিনিট ধরে
নাড়তে থাকুন, ক্রমাগত নাড়তে হবে।
চুলার আঁচে মিশ্রণটি ঘন হতে থাকবে। ক্রমাগত নাড়তে থাকুন,
যাতে দুধে-ডিমে মিশে চাকা হতে না পারে।
এবার ১০ মিনিট পরে কিসমিস, বাদাম কুচি ও দারুচিনি দিয়ে হালকা
করে নাড়তে থাকুন।
দেখবেন পানি আলাদা হতে শুরু করেছে, আর ডিমে-দুধে মিশে
দানাদানা হয়ে উঠবে। নাড়তে নাড়তে পানি শুকিয়ে কিছুটা
ঝরঝরে হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে তুলে রাখুন।
ফ্রিজ থেকে বের করে ঠান্ডা ঠান্ডা ডিমের মিহিদানা পরিবেশন করুন।
আপনি চাইলে গরম গরমও খেতে পারেন, তবে ঠান্ডাই ভাল লাগবে।
খেয়াল রাখবেন যেন পুড়ে না যায়।
ঘি ঘরম হলে তাতে দুধ, ডিম ও চিনির মিশ্রণটুকু ঢেলে ১০ মিনিট ধরে
নাড়তে থাকুন, ক্রমাগত নাড়তে হবে।
চুলার আঁচে মিশ্রণটি ঘন হতে থাকবে। ক্রমাগত নাড়তে থাকুন,
যাতে দুধে-ডিমে মিশে চাকা হতে না পারে।
এবার ১০ মিনিট পরে কিসমিস, বাদাম কুচি ও দারুচিনি দিয়ে হালকা
করে নাড়তে থাকুন।
দেখবেন পানি আলাদা হতে শুরু করেছে, আর ডিমে-দুধে মিশে
দানাদানা হয়ে উঠবে। নাড়তে নাড়তে পানি শুকিয়ে কিছুটা
ঝরঝরে হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে তুলে রাখুন।
ফ্রিজ থেকে বের করে ঠান্ডা ঠান্ডা ডিমের মিহিদানা পরিবেশন করুন।
আপনি চাইলে গরম গরমও খেতে পারেন, তবে ঠান্ডাই ভাল লাগবে।