মুখের ত্বকের যত্ন নিয়ে আমরা যতটা চিন্তিত, কনুই কিন্তু ঠিক ততটাই অবহেলিত। এ দিকে শরীরের কালো ও শক্ত কনুই সব থেকে বেশি ঘষা লাগে। তাই চামড়া কালো হয়ে শক্ত হয়ে যায়। এই কনুই দেখতে ঠিক যতটা খারাপ লাগে সময়ে সময়ে ঠিক ততটাই যন্ত্রণাদায়কও হয়ে ওঠে। জেনে নিন কনুইয়ের মড়া চামড়া তোলার কিছু ঘরোয়া টোটকা।
Saturday, December 29, 2012
Friday, December 28, 2012
আপনার ওয়েব সাইটে কন্টাক্ট ফর্ম যুক্ত করুন
আপনারা একটি টিউন এ বিষয় পড়েছেন
তাও আমি এটি লিখছি , কারন এটা আমিও অনেক আগে থেকে ব্যবহার করছি । এটা যারা পিএইচপি জানে না তাদের জন্য অনেক সাহায্যকারী । স্টেপ বাই স্টেপ লেখা হল :
এখানে রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য ক্লিক করুন
এবার যে তথ্য গুলো দিতে হবে তা ঠিক মত দিন ।
Thursday, November 29, 2012
রসগোল্লা (চিনি ছাড়া)
উপকরণ: ছানা এক কাপ, ক্যালডারিন এক চা চামচ, ময়দা এক চা চামচ, সুজি আধা চা চামচ, এলাচের গুঁড়া সামান্য, বেকিং পাউডার সামান্য।
প্রণালি: ছানার পানি ভালো করে ঝরিয়ে ছানা বাতাসে শুকিয়ে নিতে হবে। ছানা হাত দিয়ে
Tuesday, November 27, 2012
Monday, July 16, 2012
অদ্ভূত যাদুবিদ্যা ও ম্যাজিকের খেলা (Part 2) চার সাগরের জল।
যাদুকর ঢুকলেন হাতে একটা কাচের স্বচ্ছ জগ নিয়ে । জগের মধ্যে রয়েছে বেশ কিছুটা পানি ।স্টেজের মাঝামাঝি জায়গায় টেবিলের ওপরে পাশাপাশি সাজানো আছে চারটে স্বচ্ছ কাচের গ্লাস । গ্লাসগুলি অবশ্য খালি । হাতে ধরা জগের মধ্যে কার পানিটার দিকে তাকিয়ে যাদুকর বললেনঃ আমার হাতের জগের মধ্যে যে পানিটা রয়েছে । আপনারা
অদ্ভূত যাদুবিদ্যা ও ম্যাজিকের খেলা
বহু যাদুকরই করাত দিয়ে মেয়ে কাটার খেলাটা দেখিয়ে থাকেন । কিন্তু সে রুমাল দিয়ে কাজটা করবেন । তিনি একটা রুমাল বের করে বললেন । এটা আমি কেটে ফেলবো । আবার জোড়া লাগাবো । সে একটা কাগজের টিউবের ভিতর এটা পুরে দিলো । এবার কাচি দিয়ে এটা মাঝ থেকে কেটে দিল । কিন্তু খেলার সবচেয়ে শক্ত অংশ রুমাল জোড়া
মৃত্যুর পর মানুষের কোন অঙ্গ কত সময় সক্রিয় থাকে জানেন
► চক্ষু = ৩১ মিনিট।
► অন্তর বা হৃদয় = ১০ মিনিট ।
► ব্রেন = ১০ মিনিট।
► পা = ৪ ঘণ্টা।
► চামড়া = ৫ দিন ।
► হাঁড় = ৩০ দিন।
‘কোকাকোলা’ নামের রহস্য জানেন?
কোকাকোলা একটি জনপ্রিয় পানীয় যা আমরা কম-বেশি পান করে থাকি। আমরা এটাও জানি যে, কোকাকোলা
কোম্পানি ইসরাইলের মালিকানাধীন এবং এ কোম্পানি তার সব আয় ব্যয় করে মুসলিম নিধনের কাজে। কিন্তু আমরা কি জানি, এ কোকাকোলা লেখার মাঝে কি লুকিয়ে আছে।
কোম্পানি ইসরাইলের মালিকানাধীন এবং এ কোম্পানি তার সব আয় ব্যয় করে মুসলিম নিধনের কাজে। কিন্তু আমরা কি জানি, এ কোকাকোলা লেখার মাঝে কি লুকিয়ে আছে।
কোকাকোলা লগোটি আপনি যদি আয়নাতে ধরেন, তাহলে আপনি দেখতে পাবেন আসলে ওটা কি লেখা। আয়নাতে
সিংহ সম্পর্কে কয়েকটি জানা-অজানা মজার তথ্যঃ
সিংহ যখন হাঁটে তখন তাদের পায়ের গোড়ালি মাটি স্পর্শ করে না।।
► সিংহ সর্বোচ্চ ৩৬ মাইল/ঘণ্টা (৫৮ কিলোমিটার/ঘণ্টা) বেগে দৌড়তে পারে।। তবে তা খুব বেশি সময়ের জন্য নয়।।
► একসময় আফ্রিকা, দক্ষিন ইউরোপ, এশিয়াতে প্রচুর পরিমানে সিংহ দেখা যেতো।। তবে বর্তমানে তাদের মূল আবাস্থল হলো আফ্রিকা।। তবে কিছু কিছু এখনো ভারতের “গিরবনে” দেখা যায়।।
► একটি পূর্ণবয়স্ক সিংহের প্রতিদিন ১৫ পাউন্ড (৭ কেজি) মাংসের প্রয়োজন হয়।। তবে একটি সিংহ একবারে ৬০ পাউন্ড (২৭ কেজি) পর্যন্ত মাংস খেতে পারে।।
► একটি পূর্ণবয়স্ক সিংহের ওজন হতে পারে ৩৩০ থেকে ৫৫০ পাউন্ড পর্যন্ত (১৫০ থেকে ২৫০ কেজি)।।
ইন্টারনেট সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা তথ্যঃ
১. ইন্টারনেট প্রতিদিন প্রায় ২৪৭ বিলিয়ন মেইল আদান-প্রদান করা হয়!! এর মাঝে ৮১% অর্থাৎ ২০০ বিলিয়নই হলো “স্প্যাম(Spam)”!!
২. ৫৯% আমেরিকানই ইন্টারনেট ব্যাবহার করার সময় টিভি দেখে থাকেন!!
৩. আমেরিকায় টিনেজাররা সপ্তাহে ৩১ ঘণ্টা সময় ইন্টারনেট ব্যাবহার করে থাকে!!
৪. ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীদের মধ্যে ৪৯% পুরুষ এবং ৫১% নারী!!
৫. টুইটারে মোট ১৫০ মিলিয়ন রেজিস্টার্ড ইউজার রয়েছে!!
৬. ফেসবুকে একটিভ ইউজারের সংখ্যা বর্তমানে ৪০০ মিলিয়ন!!
7. সবচেয়ে মারাত্মক তথ্যটি হচ্ছে বার্মাতে অনুমতি ছাড়া ইন্টারনেট ব্যাবহার করা নিষিদ্ধ!! আপনি যদি অনুমতি ছাড়া ইন্টারনেট ব্যাবহার করেন তবে আপনাকে জেল খাটতে হবে!!
গরু সম্পর্কে জানা-অজানা ১০টি মজাদার তথ্যঃ

১. ১৮৫০ সালের আগে, প্রায় প্রতিটি পরিবারই গরু পালন করতো!!
২. পৃথিবীর কোন দেশটিতে সবচেয়ে বেশি গরু আছে জানেন?? ইন্ডিয়াতে(ভারত)!!
৩. একটা গরুকে একা একা সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে পারে, কিন্তু নামতে পারে না।।
৪. একটা গাভী তার জীবনদশায় মোটামুটি ২০০০০০-৩৫০০০০ গ্লাস দুধ উৎপাদন করতে পারে।।(অবশ্যই সেটা নির্ভর করে ভালো/খারাপ জাতের গরুর উপর)
৫. একটা গরু একদিনে প্রায় ১৪ বার উঠাবসা করে!!
৬. একটা গরু দিনের ৬-৭ ঘণ্টা খাবার খেয়ে এবং প্রায় ৮ ঘণ্টা সেই খাবার যাবর কেটে কাটায়!!
৭. একটা গরু দিনে প্রায় ৩৫ গ্যালন পানি খেতে পারে!!
৮. গরুর গন্ধশক্তি প্রবল।। এটি প্রায় ৬ মাইল দূর থেকে কোনো কিছুর গন্ধ পেতে পারে!!
৯. একটা গাভীর একদিনে সবচেয়ে বেশি দুধ দেয়ার রেকর্ডটি(!!) রয়েছে Urbe Blanca নামক একটি গাভীর দখলে!! এটি একদিনে ২৪১ পাউন্ড দুধ দিয়ে রেকর্ডটি নিজের দখলে নেয়!!
১০. এযাবতকালে সবচেয়ে বেশি দিন বাঁচা গরুটির নাম হলো Big Bertha, যে তার ৪৯তম জন্মদিনের ৩ মাস আগে মৃত্যুবরণ করে।।
আমাজন বনের রাজা “অ্যানাকোন্ডা” সম্পর্কে কিছু সত্য এবং মজার তথ্যঃ

১. অ্যানাকোন্ডার মূলত চার প্রকারের প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়।। ডার্ক স্পটেড অ্যানাকোন্ডা, হলুদ অ্যানাকোন্ডা, সবুজ অ্যানাকোন্ডা, বলিভিয়ান অ্যানাকোন্ডা।।
২. সবুজ অ্যানাকোন্ডা (অ্যানাকোন্ডা সাপের প্রধান প্রজাতি) হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ।। এটি সর্বোচ্চ ৩০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং এর ওজন হতে পারে ২২৭ কেজি পর্যন্ত!!৩. অ্যানাকোন্ডার প্রধান খাদ্য তালিকায় রয়েছে ইঁদুর, ব্যাঙ, কচ্ছপ, শুকর, হরিণ, ইত্যাদি।।
৪. অ্যানাকোন্ডার শিকার ধরার পদ্ধতি অন্যান্য সাপের মত নয়।। এটি তার শিকারকে ছোবল দেয় না(যদিও ছোবল দেয়ার জন্য যথেষ্ট বড় বড় দাঁত রয়েছে)!! বরঞ্চ, এটি তার শিকারকে পেঁচিয়ে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করে মেরে ফেলে।। এরপর আস্তে আস্তে পুরো শরীরটাই গিলে নেয়!!
৫. একটি পূর্ণবয়স্ক ভেড়া/ছাগল/শুকর খাওয়ার পর একটি অ্যানাকোন্ডা প্রায় এক মাস না খেয়ে থাকতে পারে।। এর মাঝে এর খাবারের প্রয়োজন পড়ে না!!
৬. যদি শিকার খুঁজে না পাওয়া যায় তবে একটি অ্যানাকোন্ডা বড় একটি শিকারের পর অন্যকিছু না খেয়েও প্রায় ১ বছর কাটিয়ে দিতে পারে!!
৭. অ্যানাকোন্ডা পানির নিচে একটানা ১০ মিনিট পর্যন্ত দম না নিয়ে থাকতে পারে!! এরপর অক্সিজেনের প্রয়োজনে একে পানির উপরিভাগে চলে আসতে হয়!!
৮. মেয়ে অ্যানাকোন্ডা পুরুষ অ্যানাকোন্ডার চেয়ে সাইজে বড় হয়!!
৯. অন্যান্য সাপের সাথে অ্যানাকোন্ডার আরো একটি জায়গায় অমিল রয়েছে।। অন্যান্য সাপ যেখানে ডিম পাড়ে(পাইথন, কোবরা, ইত্যাদি) সেখানে অ্যানাকোন্ডা সরাসরি বাচ্চা জন্ম দেয়!! একটা মেয়ে অ্যানাকোন্ডা একসাথে ২৫-৩০টি বাচ্চা প্রসব করতে পারে!!
১০. একটি বাচ্চা অ্যানাকোন্ডা জন্মের সময়ই ২ ফুট লম্বা হয়ে থাকে এবং সাতার কাটার পারদর্শী হয়(আমি এতো বুইড়া হয়ে গেলাম, তাও পারি না)!! শুধু তাই নয়, এরা জন্মের সাথে সাথে শিকার ধরা শুরু করতে পারে!!
১১. একটি অ্যানাকোন্ডা দিনে ২০ কেজি পর্যন্ত খাবার গিলতে(খেতে) পারে।।
১২. অ্যানাকোন্ডা মানুষকে এড়িয়ে চলে।। এমনকি মানুষের গাঁয়ের গন্ধ পেলেই তারা লুকিয়ে পড়ে!! উল্টো মানুষ তাদের চামড়া এবং দাঁতের দামের জন্য গভীর বনে ঢুঁকে অ্যানাকোন্ডা শিকার করে!!
টেস্ট ক্রিকেটে সর্বনিম্ন ১০টি দলীয় সংগ্রহ, দলের নাম, প্রতিপক্ষের নাম, এবং খেলার সাল!!
টেস্ট ক্রিকেটে সর্বনিম্ন ১০টি দলীয় সংগ্রহ, দলের নাম, প্রতিপক্ষের নাম, এবং খেলার সাল!!
১. নিউজিল্যান্ডঃ ২৬/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ ২৫ শে মার্চ ১৯৫৫!!
২. দক্ষিন আফ্রিকাঃ ৩০/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ ১৩ই ফেব্রুয়ারি ১৮৯৬!!
৩. দক্ষিন আফ্রিকাঃ ৩০/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ ১৪ই জুন ১৯২৪!!
৪. দক্ষিন আফ্রিকাঃ ৩৫/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ পহেলা এপ্রিল ১৮৯৯!!
৫. দক্ষিন আফ্রিকাঃ ৩৬/১০, প্রতিপক্ষঃ অস্ট্রেলিয়া, সালঃ ১২ই ফেব্রুয়ারি ১৯৩২!!
৬. অস্ট্রেলিয়াঃ ৩৬/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ ২৯শে মার্চ ১৯০২!!
৭. নিউজিল্যান্ডঃ ৪২/১০, প্রতিপক্ষঃ অস্ট্রেলিয়া, সালঃ ১৯শে মার্চ ১৯৪৬!!
৮. অস্ট্রেলিয়াঃ ৪২/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ ১০ই মার্চ ১৮৮৮!!
৯. ভারতঃ ৪২/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ ২৯শে জুন ১৯৭৪!!
১০. দক্ষিন আফ্রিকাঃ ৪৩/১০, প্রতিপক্ষঃ ইংল্যান্ড, সালঃ ২৫শে মার্চ ১৮৮৯!!
১১। বাংলাদেশের সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহঃ ৬২/১০, প্রতিপক্ষ ছিলো শ্রীলঙ্কা!! খেলাটি শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে অনুষ্ঠিত হয়, সালঃ ৩রা জুলাই, ২০০৭!!
---------------------------------------------------------------------------------►► বিশ্বে যে পরিমাণ অপরাধী ধরা পড়ে তার ৮০% ই হলো পুরুষ!! (মেয়েরা তাহলে চালাক অপরাধী!! হুমমমম!!)
►► চিতা হল স্থল-প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণী!! এটা ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে দৌড়াতে পারে!! আর মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটা শূন্য থেকে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতি তুলতে পারে যা প্রাণিজগতে অদ্বিতীয়!! (উসাইন বোল্ট!?)
►► কিন্তু চিতারা এই দ্রুত গতিতে ২০ সেকেন্ডের বেশী দৌড়াতে পারে না কারণ এতে তারা হার্টফেল করে মারা যেতে পারে!! তবে তারা খুব দ্রুতগতিতে এই ২০ সেকেন্ডেই শিকার ধরে ফেলে!! (খাইছে!! ইনি পিছনে ছুটলে তো আয়ু মাত্র ২০ সেকেন্ড!!)
►► আপনি যদি ৬০ মাইল প্রতি ঘণ্টা বেগে একটানা ১৭৬ বছর গাড়ি চালান তাহলে আপনি পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্বের সমান দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম হবেন!! (তেল খরচ দিবো কেডা?? ট্রাই মারতে পারতাম!!)
►► পৃথিবীতে মোট ৩০০০ এরও বেশি প্রজাতির মশা আছে!! ( এই জন্যই তো সারাদিন কামড়ায়!!)
►► একটি মশার ওজন হতে পারে ২.৫ মিলিগ্রাম অর্থাৎ ০.০০২৫ গ্রাম!! (এই জিনিস মাপছে কেমনে?? :O
►► একটি মশার উড়ার গতিবেগ হলো ঘণ্টায় ১ থেকে ১.৫ মাইল!! (এরচেয়ে তো মুরগী ভালো উড়তে পারে!!)
►► একটি মশা প্রতি সেকেন্ডে ৩০০-৬০০ বার পাখা নাড়ে!! এদের গুনগুন আওয়াজটা আসলে দ্রুতবেগে পাখা নাড়ার আওয়াজ!! (মশারা তাহলে পাখা দিয়ে গান গায়??)
►► মশার ৪৭ খানা দাঁত আছে!! (আর আমাদের মাত্র ৩২টা?? Not Fair!!)
►► মশা কিন্তু রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে না!! মূলত রক্তের প্রোটিন অংশটি কাজে লাগিয়ে তারা ডিম পারে!! মশার আসল খাদ্য হলে গাছের রস!!
►► মশার আয়ুকাল প্রজাতিবেধে ৫-৬ মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে!!
►► মশা একসাথে ১০০-৩০০ পর্যন্ত ডিম পারে!! জীবদশায় একটি স্ত্রী মশা ১০০০-৩০০০ ডিম দেয়!! (এই জন্যই তো বলি, ঘরে এতো মশা কেন!!)
►►একটা হাতি ৩ মাইল দূর থেকে পানির গন্ধ পায়!!**পেঙ্গুইন মাটি/বরফ থেকে ৬ ফিট পর্যন্ত লাফিয়ে উঠতে পারে!! **বাদুড়ের পায়ের হাড্ডি এতটাই নরম যে, এরা হাঁটতে পারে না!! **মশারা নীল রঙের প্রতি দুর্বল!! ঘরের বাতি নীল রঙের হলে মশার সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে!! **একটি জিরাফের বাচ্চা জন্মানোর সময় প্রায় ৫ ফিট উপর থেকে মাটিতে পড়ে, কিন্তু অধিকাংশ সময়ই এরা ব্যাথা পায় না বা আহত হয় না!! **শ্বেত ভালুক কোনোরকম বিশ্রাম না নিয়ে একটানা ৬০ মাইল পর্যন্ত সাতার কাটতে পারে!!
►► প্রতিদিন বিশ্বের প্রায় ৮২০০ মানুষ এইডসে (HIV ভাইরাস) আক্রান্ত হচ্ছে!!
►► বর্তমান বিশ্বে প্রায় ২ মিলিয়নেরও বেশি বাচ্চা HIV ভাইরাস নিয়ে বেঁচে আছে!!
►► গত বছরে এইডসে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৩০ লক্ষেরও বেশি!!
►► এইডসে আক্রান্ত হবার পর মানুষ সাধারণত ১০ বছরের বেশি বাঁচে না!!
►► এইডসে আক্রান্ত ব্যাক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়!! ফলে, ছোট ছোট অনেক রোগ তাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারে!!
►► একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, এইডসের কিন্তু কোনো প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার করা সম্ভব হয় নি!! তাই, এইডসে আক্রান্ত হওয়া মানে নিশ্চিত মৃত্যু!!
►► বলুন তো, পানি ছাড়া কে বেশি দিন বেঁচে থাকবে?? মরুর জাহাজ খ্যাত উট?? নাকি বই কাটার ওস্তাদ ইঁদুর?? জানি অনেকেই ভুল করবেন।। কিন্তু সত্যি হলো পানি ছাড়া একটি ইঁদুর, একটি উটের চেয়ে বেশীদিন বেঁচে থাকে!!
►► পৃথিবীর মোট জীবিত প্রানির ৮৫ ভাগই পানিতে বাস করে (সমুদ্রে)!!
►► কানাডা একটি ইন্ডিয়ান শব্দ, যার মানে হলো “Big Village (বড় গ্রাম)”!!
►► কানাডায় যেই পরিমাণ লেক আছে, সমগ্র পৃথিবীতে একত্রেও সেই পরিমাণ লেক নেই।।
►► একটি তিমি মাছের হৃৎপিণ্ড মিনিটে ৯ বার কম্পিত হয় (ঠিক শব্দটা মনে পড়ছে না, হৃৎপিণ্ড কি হয়?? কম্পিত না স্পন্দিত??)!!
►► আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯৫২ সালে ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট হবার অফার পান!!
►► আপনি যদি আপনার মাথা দেয়ালের সাথে একটানা বাড়ি দিতে থাকেন তাহলে ঘণ্টায় ১৫০ ক্যালোরি শক্তি এতে ব্যায় হবে!! :O
►► ডান হাতি মানুষ, বাম হাতি মানুষের চেয়ে গরে ৯ বছর বেশি বাঁচে!! (কে কে বাম হাতি আছেন??)
►► পৃথিবীতে বছরে এরোপ্লেন দুর্ঘটনায় যত লোক মারা যায় তার চেয়ে বেশি মারা যায় গাধার আক্রমনে!! :O
►► মারলবোরো কোম্পানির প্রথম মালিক ফুসফুস ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন!! (সিগারেট ছাড়ুন, সুস্থ থাকুন!!)
►► ভিনেগারে রাখলে মুক্তা খুব সহজেই গলে যায়!! :O
►► বর্তমান সময়ে প্রতি ২ বিলিয়ন, আবারো জানাচ্ছি, প্রতি ২ বিলিয়নে মাত্র একজন মানুষ ১১৬ বা তারচেয়ে বেশি বছর বেঁচে থাকে!!
►► আপনি কি জানেন, ম্যাচ আবিষ্কারের বহু পূর্বেই লাইটার আবিষ্কার হয়েছিলো??
►► অনেক বাচ্চার খেলার সাথী বারবি ডল (Barbie Doll) যদি একটি সত্যিকারের রমণী হতো তবে তার মেসারমেন্ট হতো 39-23-23, এবং তার উচ্চতা হতো ৭ ফুট ২ ইঞ্চি!!
►► একটা মাছি কোনো খাবার খাওয়ার পর তা একবার বমি করে(উগড়ে দেয়) তারপর আবার খায়!!
► কলা এবং সবুজ আপেল ওজন কমাতে সাহায্য করে!!
► সূর্য পৃথিবী থেকে ৩৩০৩৩০ গুন বড়!!
► সিংহের গর্জন প্রায় ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়!! (আর হাওলার মাঙ্কির চিৎকার প্রায় ১০ মাইল দূর থেকে!! কি বুঝলেন??)
► অস্ট্রেলিয়াতে এক ধরনের কেঁচো পাওয়া যায় যা লম্বায় ১০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে!!
► ৩০ বছরের পর থেকে মানুষের উচ্চতা আস্তে আস্তে কমতে থাকে!! তবে সেই প্রক্রিয়া খুবই ধীর গতির!!
► পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তূপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে!!
► বিষ প্রয়োগে ঢলে পড়ার সময় পিঁপড়া সবসময় তার ডান দিকে ঢলে পড়ে!! ► ইঁদুর আর ঘোড়া কখনো বমি করেনা!! ► ঘোড়ার লেজ কাটা পড়লে সেটা মারা যায়!! ► ‘রিভার ডি’ পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম নদী!! ► আমেরিকার ওকল্যান্ড ব্রীজ পৃথিবীর বৃহত্তম ব্রীজ!!
ঘুম এবং স্বপ্ন নিয়ে কিছু জানা-অজানা ব্যাপারঃ
►► যারা স্বপ্ন মনে রাখতে পারেন না তাদের ধারণা তারা স্বপ্ন দেখে না। আসলে প্রত্যেকে স্বপ্ন দেখে।
►► ঘুম ভেঙ্গে যাবার ৫ মিনিট পর স্বপ্নের অর্ধেক স্মৃতি লোপ পায়। দশ মিনিট পর স্বপ্নের ৯০ ভাগ লোপ পায়। স্বপ্ন লিখে রাখুন যদি আপনি মনে রাখতে চান।
►► কিছু লোক (প্রায় ১২ ভাগ) সাদা কালো স্বপ্ন দেখে যখন অন্যরা (বাকি ৮৮ ভাগ) রঙিন স্বপ্ন দেখে।
►► স্বপ্ন হচ্ছে দৃশ্যমান কোনো বস্তু অপেক্ষা বেশি কিছু এবং অন্ধ লোকও স্বপ্ন দেখে। অন্ধ লোকটি স্বপ্নে ছবি দেখতে পারে কি না তা নির্ভর করে তারা জন্মকালীন অন্ধ বা জন্মের পর দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে কি না তার ওপর।
►► স্বপ্ন চলতে থাকার সময় যদি আপনি জেগে যান তবে আপনি সারা রাত ঘুমালে স্বপ্ন যেটুকু মনে রাখতে পারতেন তা অপেক্ষা বেশি মনে রাখতে পারবেন।
►► জাপানের গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন এমন এক যন্ত্র যা মনের চিন্তাভাবনার চিত্র দেখতে এমনকি স্বপ্নকে ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে দেখাতে সক্ষম।
►► কেউ যখন ঘুম এর মধ্যে নাক ডাকে এর অর্থ হচ্ছে সে স্বপ্ন দেখছে না!!
►► একজন নরমাল মানুষ এক বছরে ১৪৬০টিরও বেশি স্বপ্ন দেখেন!! (আমার তো একটাও মনে থাকে না!!)
►► ব্রাজিলে এক ধরনের প্রজাপতি পাওয়া যায় যাদের শরীরের রঙ ও গন্ধ হুবহু চকোলেটের মত!!
►► সাপ যে সমস্ত প্রাণী মাংস খায় তাদের মাংসাশী প্রাণী বলে!! তবে প্রায় প্রতিটি মাংসাশী প্রাণীই কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে!! কিন্তু এই সাপ হচ্ছে সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী, এরা মাংস ছাড়া আর কোনো কিছুই খায় না!!
►► কুমির চিবোতে পারে না!! শিকারকে ধরার পর সরাসরি গিলে ফেলে!!
►► থাইল্যান্ডে ঘুড়ি ওড়ানো এক ধরনের পেশাদার খেলা!!
►► হাসার জন্য ব্রেন এর পাঁচটি অংশের কার্যক্রম এর প্রয়োজন হয়!! তাই হাসাটা এত সহজ নয়!!
►► একজন সুস্থ স্বাভাবিক একজন মানুষের পক্ষে তার নিজের কনুই চাটা একেবারেই অসম্ভব!!
►► ভেনেজুয়েলার "অ্যাঞ্জেল ফলস" হলো পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু জলপ্রপাত!! এর উচ্চতা ৩২১২ ফিট অর্থাৎ ৯৭৯ মিটার!!
►► প্রতি বছর ভ্যালেন্টাইন ডে তে সর্বমোট ১৮০ মিলিয়ন কার্ড আদান প্রদান হয়!!
►► প্রতি বছর ভারতে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ছবির টিকেট বিক্রি হয়ে থাকে!!
►► একটি মানুষ একদিনে(২৪ ঘণ্টায়) প্রায় ৪৮৫০টি শব্দ উচ্চারণ করে থাকে!! (লক্ষ্য করুনঃ হিসেবটা গড় করে করা, তাই কম বেশি থাকাটাই স্বাভাবিক)
►► দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ধাতুর স্বল্পতার কারনে, ঐ সময়ের অস্কারের খেতাব স্বরূপ মূর্তিটি কাঠের তৈরি ছিল!!
►► একটা আজব তথ্য দেই এখন, হিটলারের জন্মের পূর্বে উনার মা Abortion এর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন!! কিন্তু, শারীরিক ত্রুটির কারনে ডাক্তাররা রাজি হন নি!!
►► একজন মানুষ কোনো খাবার না খেয়ে বাঁচতে পারে এক মাস, কিন্তু পানি পান না করলে এক সপ্তাহের বেশি বাঁচতে পারে না!!
►► প্রতি এক হাজার সামুদ্রিক কচ্ছপ ছানার মধ্যে মাত্র একটি ছানা জন্মের পর টিকে থাকতে পারে!!
►► আমরা তো খাবার খেয়েই ভাবি কাজ শেষ!! এ খাবার পুরোপুরি হজম করতে পেটের কতক্ষণ সময় লাগে জানেন?? প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা!!
►► নীল চোখের মানুষ অন্ধকারে ভালো দেখতে পায়!!
►► একজন মানুষ এর পক্ষে কখনই চোখ খোলা রেখে হাঁচি দেয়া সম্ভব না!! (চেষ্টা করে দেখুন!!) ►► সবচেয়ে মজার তথ্যটি দিচ্ছি এখন, প্রাচীনকালে রোমান সৈন্যরা এক ধরনের বিশেষ পোশাক পরত, এখন মেয়েদের কাছে ওই বিশেষ পোশাকটাই ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়!!
পোশাকটার নাম স্কার্ট!!
►► বিমানের পেছনের অংশ বসার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ স্থান!!
►► প্রতি বছর প্রায় ২০-২৫ লাখ ব্যাঙ মারা যায় জীববিজ্ঞান প্রাকটিক্যাল করার জন্য!!
►► শুধু মানুষ নয়, আয়না দেখে নিজেদের চিনতে পারে আরো দুটো প্রানি, শিম্পাঞ্জি এবং ডলফিন!! ►► সৌদি আরবের পতাকা কখনোই কোনো অবস্থাই অর্ধনমিত করা হয় না।। কারন, এতে পবিত্র কালেমা রয়েছে।।
►► "গ্রহরাজ" হিসেবে পরিচিত "বৃহস্পতি" গ্রহটি পৃথিবীর চেয়ে ১৩০০ গুন বড়!!
►► একজন মানব শিশু হাঁটা শেখার পূর্বে গড়ে ১৫০ কিলোমিটারের মতো হামাগুড়ি দেয়!
অজগর সাপ সম্পর্কে কিছু তথ্য..
►► অজগর সাপ তার শিকারকে ছোবল বা বিষ প্রয়োগে মারে না!! বরং, সেই শিকারকে নিজের শরীর দিয়ে পেঁচিয়ে ধরে জোরে জোরে চাপ দেয়!! এক পর্যায়ে শিকারটি শ্বাস নিতে না পেরে মারা যায়!!
►► অজগর একটি শিকারকে হত্যার পর সেটি পুরোটুকু গিলে ফেলে!! বাদ দেয় না এক কানাকড়ি অংশ!!
►► শিকারের আকার যতো বড় হয়, অজগরের পেট সেই খাবার হজম করতে ততো বেশি টাইম নেয়!! মাঝে মাঝে এমনকি একটি শিকার হজম করতে অজগরের কয়েকমাস সময় লেগে যায়!!
►► গভীর বনে যেইসব অজগর পাওয়া যায় এরা মূলত বছরে মাত্র ৪-৫ টি শিকার ধরে থাকে!!
►► অজগর সাপ একসাথে ১২টি - ৩৬টি ডিম পাড়তে পারে!!
►► পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অজগর সাপের সাইজ হলো ৩০ ফিট!! এরা রেটিকুলেটেড অজগর নামে পরিচিত!!
►► অজগর সাপ মানুষের জন্য তেমন বিপদজনক নয়!! আক্রমনের সম্মুখীন না হলে এরা মানুষকে আঘাত করে না।
পিঁপড়া সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা অদ্ভুত তথ্যঃ
►► পিঁপড়ে হচ্ছে সামাজিক পোকা। দলবল ছাড়া চলতে পারেনা। তাই সঙ্গী-সাথীদের নিয়ে লাইন ধরে চলে চলাচল করে। ►► রানী পিঁপড়ের পাখা থাকে। কর্মী পিঁপড়া সবসময় কাজ করে। ওদেরও পাখা গজায় তবে সেটা অনেক দেরিতে অর্থাৎ ওদের মৃত্যুর কিছুটা আগে।►► পিঁপড়েদের মধ্যে কোনো রাজা নেই। তবে পিঁপড়ে কলোনিতে বেশ কিছু ছেলে পিঁপড়ে থাকে। ওদের দ্রণ বলে ডাকা হয়। সারা জীবনে খাওয়া ছাড়া ওরা আর কোনো কাজ করে না।
►► পিঁপড়েরা যেখানে বাস করে তাদের পিঁপড়ে কলোনি বলে। একটা কলোনিতে একজন রানী পিঁপড়ে, কয়েকজন ছেলে পিঁপড়ে আর অসংখ্য কর্মী পিঁপড়ে থাকে।
►► কর্মী পিঁপড়েরা রানী আর বাচ্চা পিঁপড়ের দেখাশোনা করে। মাঝ বয়সে ওরা বেরোয় খাবার খুঁজতে। আর শেষ বয়সে ওরা সৈনিকের দায়িত্ব পালন করে। তখন ওরা পিঁপড়ে কলোনির নিরাপত্তা বজায় রাখে।
►► এক কলোনির পিঁপড়েরা অনেক সময় অন্য কলোনি আক্রমণ করে বসে। আক্রমণ করে অন্যদের জমানো খাবার, আর বাচ্চাদের নিয়ে যায়।
►► পিঁপড়েরা তাদের দেহের ওজনের দশগুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে
►► পিঁপড়ের শরীর থেকে ফেরোমোনেস (Pheromones) নামক এক ধরনের গন্ধযুক্ত রাসায়নিক পদার্থ বের হয়। যখন ওরা কোথাও যায় তখন সারা রাস্তায় ওটা লেগে যায়। ফেরার সময় সেই গন্ধ শুকে শুকে কলোনিতে ফিরে আসে।
►► পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ মৌল হলো "এস্তেতিন"!! সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮ গ্রাম এস্তেতিন আছে!!
►► আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল বানানো যাবে!!
►► সোনা অনেক দুর্লভ!! দাম তো আকাশচুম্বী!! কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে(স্থলভাগ এবং জলভাগ মিলিয়ে) তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে(শুধু স্থলভাগ) হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে!!
►► ফেব্রুয়ারী ৫ হচ্ছে আন্তর্জাতিক চুমু দিবস!!
►► পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ চুমুর রেকর্ড হচ্ছে ৩৩ ঘন্টা ১৮ মিনিট ৩৩ সেকেন্ড!! এটা করা হয়েছিলো ২০১০ সালের ভ্যালেন্টাইনস ডে তে!! এই যুগলকে(ছেলে এবং মেয়ে উভয়কে) পরে অক্সিজেন দিয়ে ট্রিটমেন্ট দিতে হয়েছিলো!! :O
►► আপনি জানেন কি, বাচ্চারা অন্যান্য সময়ের চেয়ে বসন্তকালে দ্রুত বড় হয়??
►► হেঁটে হেঁটে সূর্যে যেতে চান?? ২০০০ বছর সময় লাগবে!! হাঁটতে হবে মিনিটে ৯০-১০০ কদম গতিতে!!
►► রাবার ব্যান্ড ফ্রিজে রেখে দিলে বেশিদিন টিকে!!
►► বিশ্বের বৃহত্তম চুল রপ্তানিকারক দেশ ভারত!!
►► সুইজারল্যান্ডে শব্দ করে গাড়ির দরজা আটকানো বেআইনি!!
►►বাংলাদেশ স্বাধীনতার পরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২/০১/১১ তারিখে।। যশোরে সেদিন তাপমাত্রা ছিল ৪.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস!! তবে, ১৯৬২ সালে দেশে ২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার একটি রেকর্ড রয়েছে!!
►►আর বাংলাদেশে সবোর্চ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩০/০৪/১৯৭২ তারিখে।। রাজশাহীতে সেদিন তাপমাত্রা ছিলো ৪৫.১ ডিগ্রী সেলসিয়াস!!
►► টাইগার শার্ক (হাঙরের একটি প্রজাতি) এর বাচ্চারা মায়ের পেটে থাকাকালীন অবস্থায় একে অপরের সাথে মারামারি শুরু করে।। যেটা বেঁচে থাকে সেটা জন্ম নেয়।। অন্যটা পেটেই মারা যায়!! ►► একটা মানুষের শরীরের সবটুকু রক্ত খেয়ে ফেলতে কয়টি মশার প্রয়োজন জানেন?? ১,২০০,০০০!!
►► ব্রাজিলে বর্তমানে ৪ মিলিয়নেরও বেশি গাড়ি "গেসোহল" নামক জ্বালানি দিয়ে চলছে।। এই "গেসোহল" নামক জ্বালানীটি তৈরি হয় আখ বা Sugarcane থেকে!!
►► মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারনে, চাঁদ যখন ঠিক মাথার উপরে থাকে তখন পৃথিবীতে উপস্থিত সকল বস্তুর ওজনই খানিকটা কমে যায়!! (খুবই সামান্য)
►► আপনি যদি খুব বেশি পরিমাণ গাজর খান তবে আপনার গাঁয়ের রঙে কিছুটা পরিবর্তন চলে আসবে!!
►► একজোড়া হাতির দাঁতের ওজন ৯ পাউন্ড পর্যন্ত হতে পারে!!
জানার শেষ নেই। তাই অজানা কিছু তথ্য আপনার জন্য।
পৃথিবীর মোট উৎপাদিত খেলনার মধ্যে ৭০% ই চীন তৈরি করে থাকে!!
►► আপনি জানেন কি, ভারতে অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি সংখ্যক পোস্ট অফিস রয়েছে??
►► "level" শব্দটির অক্ষর গুলো উল্টে দিলেও তা একই থাকবে!!
►► একটি ডিমে শুধু ভিটামিন সি বাদে অন্য সব প্রকার ভিটামিন থাকে!!
►► আপনি জানেন কি, পৃথিবীর মোট বিক্রি হওয়া ৯৬% মোমবাতিই মেয়েরা কিনে থাকে??
►► জেনে অবাক হবেন, পাবলিক টয়লেট বা বাথরুম ব্যাবহার করার পর বিশ্বের ৪২% পুরুষ এবং ২৫% মহিলাই তাদের হাত পরিষ্কার করেন না!!
►► আপনি জানেন কি, সুইজারল্যান্ডের মানুষরা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি চকোলেট খায়?? কতো বেশি জানেন?? গড়ে প্রতিজন খায় বছরে প্রায় ১০ কেজি করে!!
►► অস্ট্রেলিয়া মহাদেশই হলো একমাত্র মহাদেশ যেখানে কোনো জীবিত আগ্নেয়গিরি নেই!!
►► প্রতি মিনিটে পুরো বিশ্বে ৬০০০ বা তার অধিকবার বজ্রপাত হয়!!
►► আফ্রিকা মহাদেশে অন্য যেকোনো প্রাণীর আক্রমনের চেয়ে জলহস্তীর আক্রমনে বছরে বেশি মানুষ মারা যায়!!
►► আপনি জানেন কি, ফ্রেন্স ফ্রাইের আসল জন্মস্থান ফ্রান্সে নয়, বরং বেলজিয়ামে??
►► মজার তথ্যটি হলোঃ "কোথাও ভ্রমন করার সময় মানুষ কোন জিনিসটা নিতে সবচেয়ে বেশি ভুলে যায় জানেন?? টুথব্রাশ!!"
►► অগাস্ট মাসে জন্মহার অন্য সব মাসের চেয়ে বেশি?? অর্থাৎ, বিশ্বে অগাস্ট মাসেই সবচেয়ে বেশি জন্মদিন পালন করা হয়!!
►► যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো খাবার আপনার মুখের লালার সাথে না মিশে আপনি ততক্ষণ সেই খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে পারেন না!!
►► অধিকাংশ লিপস্টিক তৈরিতে মাছের আঁশ ব্যাবহার করা হয়??
►► পাখিদের খাদ্য গেলার জন্য অভিকর্ষজ বলের প্রয়োজন হয়?? অর্থাৎ, কোনো পাখিকে যদি চাঁদে নিয়ে খাবার খেতে দেয়া হয় তবে সেটি খাবার গিলতে পারবে না!!
►► ইংরেজি বর্ণমালায় সর্বাধিক ব্যাবহার করা বর্ণ হলো "E" এবং সবচেয়ে কম ব্যাবহার করা বর্ণ হলো "Q"??
►► মেয়েদের হার্ট(Heart) ছেলেদের হার্টের চেয়ে দ্রুত স্পন্দিত হয়??
►► প্রাচীনকালে মিশরে মমি পুড়িয়ে আগুন তৈরি করা হতো?? কারণ, সেখানে কাঠের সল্পতা ছিলো, কিন্তু মমির কোনও সল্পতা ছিলো না!!
►► অ্যান্টার্কটিকাতে সবচেয়ে মোটা (প্রস্থে) বরফের টুকরাটি কতো মোটা জানেন?? ৩ মাইল!!
►► শুধু হৃৎপিণ্ডই নয়, মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে এমনকি চোখের পাতাও দ্রুত ফেলে!! (প্রায় দিগুন দ্রুত)
কিছু অদ্ভুত আইন !!
►► অস্ট্রেলিয়াতে বাচ্চারা সিগারেট কিনতে পারবে না!! কারণ এটা আইনবিরোধী!! কিন্তু সিগারেট খেতে/টানতে পারবে!! এতে কোনো বাধা নেই!!►► ইংল্যান্ডে টেলিভিশন ব্যাবহার করার জন্য লাইসেন্স করতে হয়!! (একটু কনফিউশন আছে।। ইংল্যান্ডে যারা আছেন তারা কি বলতে পারবেন ঘটনা সত্য কিনা??)
►► থাইল্যান্ডে গাড়ি চালানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে শার্ট পড়তে হবে!! অর্থাৎ, আপনি খালি গায়ে গাড়ি চালাতে পারবেন না!!
►► আমেরিকার ফ্লোরিডাতে আপনি যদি পার্কিং স্পটে কোনো হাতি বেঁধে রাখেন, তবে আপনাকে সেই হাতির জন্য পার্কিং ফি দিতে হবে!!
►► বিস্ময়কর একটা আইন জানাচ্ছি এইবার!! আমেরিকার নিউইয়র্কে কোনো উঁচু বিল্ডিং থেকে লাফিয়ে পড়ার শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড!! (অর্থাৎ, কেউ লাফিয়ে পড়ে যদি বেঁচে যায় তবে তাকে সুস্থ করে বাঁচিয়ে তুলে এরপর আবার মেরে ফেলা হবে!!)
►► রঙ্গিন টেলিভিশন আবিস্কারের পর থেকে মানুষের সাদাকাল স্বপ্ন দেখার হার কমে গেছে!!
►► আফ্রিকান সিসাডা মাছি (cicada fly) ১৭ বছর ঘুমিয়ে কাটায়!! ঘুম ভাঙার পর এরা মাত্র ২ সপ্তাহ বেঁচে থাকে!! সেই সময়ে এদের প্রধান কাজ হলো বংশবৃদ্ধিতে অংশগ্রহন!!
►► DELL কম্পিউটার কোম্পানির মালিক মাইকেল ডেল মাত্র ১৯ বছর বয়সে ১০০০ ডলার নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন!!
►► জাপানের মোট স্থলভাগের ৭০% এর বেশি হলো পাহাড়!! এর মধ্যে আছে ২০০ এর বেশি আগ্নেয়গিরি!!
►► আশ্চর্যজনক একটা তথ্য দেই, আমেরিকার নিউইয়র্কে বছরে ১,৬০০ লোক অন্য মানুষের কামড়ে আহত হয়!!
তথ্য গুলো সংগ্রহ করা।
জানার শেষ নেই। তাই অজানা কিছু তথ্য আপনার জন্য।

পৃথিবীতে একটি প্রাণীর নাম বলেন তো?, যার কোনো মগজ বা মস্তিস্ক অর্থাৎ ব্রেইন নেই? ভাবছেন যাহ, মগজ ছাড়া প্রাণী তা আবার হয় নাকি? আরে সত্যিই তাই! স্টার ফিশ নামের একধরনের সামুদ্রিক মাছের নাকি কোনো মগজই নেই। মগজের বদলে এক ধরনের স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমেই তারা তাদের যাবতীয় কাজ করে থাকে। প্রশ্ন করতেই পারেন যে তাদেরকে কেনোই বা মাছ বলা হয়? তাহলে শোনেন, তারা আসলে মাছ নয়। পানির নিচে থাকে বলেই তাদেরকে তারা মাছ বা স্টার ফিস বলে ডাকা হয়।
►প্রথিবীতে কতই না প্রাণী। এতো বড় থেকে শুরু করে চোখে দেখা যায় না এমন প্রাণীও রয়েছে। তবে আমাদের পৃথিবীতে ৯৫% প্রাণীই একটা মুরগীর ডিমের চেয়েও ছোট।
►অনেকেই হেভি মেটাল মিউজিক শুনতে ভালোবাসে, আবার অনেকেই ভালোবাসে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উইপোকারা হেভি মেটাল মিউজিক খুব পছন্দ করে। মিউজিক শোনার সময় তারা দ্বিগুণ গতিতে কাঠ কাটতে পারে।
►পৃথিবীতে বছরে প্রায় ১০০০০০০ এরও বেশী ভুমিকম্প হয়ে থাকে ।
►প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০০ বজ্রপাত পৃথিবীতে হয়ে থাকে ।
►এযাবৎকালের সবচেয়ে উচুতম গাছটি হল একটি অস্ট্রেলিয়ান ইউক্যালিপটাস গাছ, যার উচ্চতা ৪৩৫ ফুটের মতো ।
►ইলেকট্রিক ঈল মাছ প্রায় ৬৫০ ভোল্ট শক দিতে পারে ।
►সারা শরীর ঘুরে আসতে একটি রক্ত কোষের ৬০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে ।
►একজন পুরুষ দেহে এক সেকেন্ডে প্রায় ১০০০ কোষ শুক্র তৈরী হয়, প্রায় ৮৬০০০০০০ এক দিনে ।
►আকার অনুযায়ী গুবরে পোকা (বিটল) হল পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পোকা, একটা রাইনোসোরাস গুবরে তার নিজের ওজনের চেয়ে প্রায় ৮৫০ গুন বেশী বইতে পারে ।* মানব হৃৎপিন্ডদিনে প্রায় ১০০,০০০ বার স্পন্দিত হয় ।
►শিকারের কারনে বিলুপ্ত হবার প্রায় ১০০ বছর পর ১৫০৭ সালে ডোডো আবিস্কার হয় ।
►৪,৮০০ বছর আগে মিশরীয়রা ৩৬৫ দিনের বছর সম্পর্কে জানতো ।
রক্ত নিয়ে মজার তথ্য
►“O+” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বচ্ছ দৃষ্টি সম্পন্ন, গভীর মনোযোগী, উচ্চাকাঙ্খী, স্বাস্থ্যবান, বাকপটু, বাস্তববাদী, রোমান্টিক এবং অত্যান্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
►“O-” এই গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত অন্যের মতামতকে গ্রাহ্য করে না। সমাজে মর্যাদা বাড়াতে আগ্রহী, বড়লোকের সঙ্গপ্রিয় এবং বড় বেশি বাচাল।►“A+” এই ব্লাডগ্রুপের মানুষেরা গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুঁতে স্বভাবের হয়ে থাকে। এরা আত্নকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশস্ত, নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।
►“A-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা খুব খুঁতখুঁতে স্বভাবের এবং কিছুটা অমনোযোগী। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে বেশি মনোযোগী। এদের অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার প্রবণতা বেশি। এদের আছে নিজেকে লুকানোর অভ্যাস এবং একঘেয়েমি জীবন।
►“B+” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বাধীনচেতা, মেধাবী, নমনীয়, মনোযোগী, স্বাস্থ্যবান,সরল, দক্ষ, পরিকল্পনাবাদী, বাস্তববাদী,আবেগ প্রবণ এবং খুব বেশি রোমান্টিক হয়ে থাকে।
►“B-” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা অসংযমী, অপরিনামদর্শী, দায়িত্বহীন, অলস, স্বার্থপর, অগোছালো, অবিবেচক এবং স্বার্থান্বেষী হয়ে থাকে।
►“AB+” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত সুবিবেচক, বু্দ্ধি সম্পন্ন, হিসেবী, পরিকল্পনাবাদী, সৎ কৌশলী সংবেদনশীল, নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক হয়ে থাকে।
►“AB-” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা দুর্বোধ্য, ক্ষমতাহীন, অন্যকে আঘাত করার প্রবণতা বেশি, এনার্জি স্বল্পতা, খুব বেশি রক্ষনশীল ও বড় বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকেন।
সুত্র: ৯০এর দশকের মাঝামাঝি প্রকাশিত “You and your Blood type” গ্রন্থ
মানব শরীরের মজার তথ্য
১. একজন স্বাভাবিক স্বাস্থ্যবান মানুষ ২৪ ঘন্টায় যা করে:
(ক) ২৩,০৪০ বার শ্বাস প্রশ্বাস নেয়
(খ) ৭,৫০০ লিটার রক্ত পাম্প করে
(গ) প্রতিরাতে গড়ে ১-১.৫ মিনিট স্বপ্ন দেখে
(ঘ) হৃৎপিণ্ড ১,৩০,৬৮০ বার স্পন্দিত হয়
(ঙ) গড়ে প্রায় ৪,৮০০ টি কথা বলে
(চ) ১ সের ২ ছটাক পানি পান করে
(ছ) মাথার মগজের ৭০ লক্ষ কোষ কোন না কোন কাজ করে
(জ) মাথার চুল ০.০১৭১৪ ইঞ্চি বাড়ে
(ঝ) সকালের তুলনায় সন্ধ্যায় উচ্চতা ১ সে.মি. হ্রাস পায়
(খ) ৭,৫০০ লিটার রক্ত পাম্প করে
(গ) প্রতিরাতে গড়ে ১-১.৫ মিনিট স্বপ্ন দেখে
(ঘ) হৃৎপিণ্ড ১,৩০,৬৮০ বার স্পন্দিত হয়
(ঙ) গড়ে প্রায় ৪,৮০০ টি কথা বলে
(চ) ১ সের ২ ছটাক পানি পান করে
(ছ) মাথার মগজের ৭০ লক্ষ কোষ কোন না কোন কাজ করে
(জ) মাথার চুল ০.০১৭১৪ ইঞ্চি বাড়ে
(ঝ) সকালের তুলনায় সন্ধ্যায় উচ্চতা ১ সে.মি. হ্রাস পায়
২. মানব শরীরে ৭০% পানি ও ১৮% কার্বন রয়েছে
৩. একজন মানুষের হৃৎপিন্ড তার মুষ্টিবদ্ধ হাতের সমান
৪. হৃৎপিন্ড যেমনটা ভাবা হয় বুকের বামদিকে আসলে তা নয়. এটা মাঝখানেই তবে বামদিকে এক-তৃতীয়াংশ প্রসারিত.
৫. মানুষের শরীরে গিরার পরিমাণ ১০০ টি.
৬. চোখের একটা পলক ফেলতে ০.৪ সেকেন্ড সময় লাগে।
৭. মাথায় প্রতিদিন প্রায় ১০০ টি চুল গজায়।
৮. সুস্থ্ দেহে রক্তের গতিবেগ ঘন্টায় ৭ মাইল।
৯. একজন মানুষের গড় ক্ষমতা ০.১৪৩ অশ্ব ক্ষমতা।
১০. স্বাভাবিক জ়ীবন বেঁচে থাকলে মানুষ সাধারণত ২,৫০,০০,০০০ বার কাঁদে।
১১. মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের নখ দ্রুত বাড়ে।
১২. একজন মানুষের সারা জীবনের হাতের আঙ্গুলের নখের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মোট দৈর্ঘ্য গড় হিসেবে ২৮ মিটার।
১৩. জ়ন্মের প্রথম বছরে একটি মানব শিশুর মুখ থেকে প্রায় ১৪৬ লিটারের সমপরিমাণ লালা নিঃসৃত করে।
১৪. জ়ন্মের প্রথম দুই বছরে একটি মানব শিশু হামাগুড়ি দিয়ে প্রায় ১৫০ কি.মি. দূরত্ব আতিক্রম করে।
১৫. একজন মানুষ প্রতিদিন ৬ ঘন্টা ঘুমালে সে যদি ৫০ বছর বাঁচে তবে তার জীবনের ১২.৫ বছর ঘুমের মধ্যে কাটে।
৩. একজন মানুষের হৃৎপিন্ড তার মুষ্টিবদ্ধ হাতের সমান
৪. হৃৎপিন্ড যেমনটা ভাবা হয় বুকের বামদিকে আসলে তা নয়. এটা মাঝখানেই তবে বামদিকে এক-তৃতীয়াংশ প্রসারিত.
৫. মানুষের শরীরে গিরার পরিমাণ ১০০ টি.
৬. চোখের একটা পলক ফেলতে ০.৪ সেকেন্ড সময় লাগে।
৭. মাথায় প্রতিদিন প্রায় ১০০ টি চুল গজায়।
৮. সুস্থ্ দেহে রক্তের গতিবেগ ঘন্টায় ৭ মাইল।
৯. একজন মানুষের গড় ক্ষমতা ০.১৪৩ অশ্ব ক্ষমতা।
১০. স্বাভাবিক জ়ীবন বেঁচে থাকলে মানুষ সাধারণত ২,৫০,০০,০০০ বার কাঁদে।
১১. মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের নখ দ্রুত বাড়ে।
১২. একজন মানুষের সারা জীবনের হাতের আঙ্গুলের নখের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মোট দৈর্ঘ্য গড় হিসেবে ২৮ মিটার।
১৩. জ়ন্মের প্রথম বছরে একটি মানব শিশুর মুখ থেকে প্রায় ১৪৬ লিটারের সমপরিমাণ লালা নিঃসৃত করে।
১৪. জ়ন্মের প্রথম দুই বছরে একটি মানব শিশু হামাগুড়ি দিয়ে প্রায় ১৫০ কি.মি. দূরত্ব আতিক্রম করে।
১৫. একজন মানুষ প্রতিদিন ৬ ঘন্টা ঘুমালে সে যদি ৫০ বছর বাঁচে তবে তার জীবনের ১২.৫ বছর ঘুমের মধ্যে কাটে।
Tuesday, June 5, 2012
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা
আপনি অনলাইনে আয় করার কথা ভাবছেন সম্ভবত দুটি কারনে, প্রথমত, চাকরীর সুযোগ বা সম্ভাবনা নেই। দ্বিতীয়ত, ব্যবসা বা স্থানীয়ভাবে কাজ করার উপায়ও নেই বিনিয়োগ থেকে নানাবিধ কারনে। ইন্টারনেট থেকে আয় আপনার সমাধান দিতে পারে। যদিও সেখানেও সমস্যা খুব কম নেই।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য কাজ জানা প্রয়োজন। প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন এসব কাজ ইন্টারনেটের কাজ হিসেবে বেশি পরিচিত। আরেকটি জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। একাজ তুলনামুলক সহজ। সাধারনভাবে কম্পিউটার ব্যবহারে কিছুটা দক্ষতা থাকলেই করা যায়। আয় যেহেতু ডলারে সেহেতু সেটাও চলনসই। ডাটা এন্ট্রি কাজের নানা দিক তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
ডাটা এন্ট্রি কাজ আসলে কি
ডাটা এন্ট্রি বলতে মুলত টাইপ করা বুঝায়। কাগজে লেখা আছে সেটা দেখে টাইপ করে ডিজিটাল ফাইল তৈরী করবেন। সময়ের সাথে সাথে ডাটা এন্ট্রির ধরনও অনেক পাল্টেছে। একসময় ছাপানো লেখাকে টাইপ করা হত, বর্তমানে স্ক্যান করে ওসিআর ব্যবহার করে তাকে টেক্সট এ পরিনত করা যায় প্রায় নিখুতভাবে। কাজেই সরল ডাটা এন্ট্রির কাজের সুযোগ কমে গেছে। যে কাজগুলি স্ক্যান করে ডিজিটাইজ করা যায় না সেগুলিই এখনো টাইপ করতে হয়।
বর্তমানের ডাটা এন্ট্রির কাজের মধ্যে রয়েছে বিশেষ কিছু শর্ত। যেমন লেখাকে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট বা এক্সেল ডকুমেন্ট কিংবা ডাটাবেজ ফাইল বানাতে হবে। সাধারনত উতস হিসেবে আপনাকে দেয়া হবে পিডিএফ ফাইল। সেটা টাইপ করা, প্রিন্ট করা ফরম, হাতের লেখা স্ক্যান করা ইত্যাদি যে কোন কিছুই হতে পারে। বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি বলতে মুলত পিডিএফ ফাইল দেখে টাইপ করাই বুঝায়। কখনো কখনো এমন কাজ পেতে পারেন যেখানে হয়ত পিডিএফ থেকে অন্য ফরম্যাটে নেয়ার সফটঅয়্যার ব্যবহার করে মুল কাজ করা যায়, তাহলেও আপনাকে টাইপ করতে হবে এটা ধরে নেয়াই ভাল।
কি শিখতে হবে
ডাটা এন্ট্রি কাজের সবচেয়ে বড় অংশ হচ্ছে ওয়ার্ড ডকুমেন্টে পরিনত করা। কাজেই আপনার প্রথমেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে দক্ষতা বাড়াতে হবে। সেইসাথে দ্রুত এবং নির্ভুল টাইপ করার দক্ষতা বাড়াতে হবে। যত বেশি কাজ করবেন আয় তত বেশি, আর ভুল কাজের জন্য টাকা পাবেন না।
আগে যেমন উল্লেখ করা হয়েছে, অনেক সময়ই বলা হবে এক্সেল বা ডাটাবেজ (এক্সেস) ফাইল তৈরী করতে হবে। কাজেই এক্সেল এবং এক্সেস জানাও জরুরী।
কি কি থাকতে হবে
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও প্রিন্টার প্রয়োজন হতে পারে। যদি দেখে টাইপ করতে হয় তাহলে ডকুমেন্ট প্রিন্ট করে সেটা দেখে টাইপ করা সুবিধে জনক।
টাকা পাওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে। কোন প্রতিস্ঠান কিভাবে টাকা দেয় সেটাও আগেই জেনে নিন। বাংলাদেশে যেহেতু পেপল ব্যবহারের অনুমতি নেই সেহেতু অন্য গ্রহনযোগ্য পথ আছে কিনা জেনে নেয়া জরুরী। টাকা পাওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি এবং বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট সম্পর্কে লেখা রয়েছে বাংলা-টিউটর সাইটে।
কাজ কোথায় পাবেন, কিভাবে পাবেন
ফ্রিল্যান্সার, ওডেস্ক, স্ক্রিপাটল্যান্স এর মত ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি কাজ পাওয়ার সবচেয়ে ভাল যায়গা। বিনামুল্যে তাদের সদস্য হয়ে কাজ পাওয়া যায়। যদিও ওডেস্ক এবং ফ্রিল্যান্সারে বিনামুল্যের সদস্যের জন্য কাজের সংখ্যার মাসিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিছু টাকা দিয়ে সদস্য হলে আরো বেশি কাজের জন্য চেষ্টা করতে পারেন।
প্রথমে তাদের সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করে সদস্য হোন। এরপর কাজের তালিকা দেখে কোন কাজ কত টাকায় করতে চান জানান (বিড করা)। যার কাজ তিনি আপনার দেয়া দামে সন্তুষ্ট হলে আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন। দুজনের মধ্যে সমঝতা হলে আপনাকে কাজ দেয়া হবে।
কাজের বর্ননা কিভাবে দেয়া থাকে জানার জন্য এই সাইটের ডানদিকের সাইডবারে ফ্রিল্যান্সার সাইটের উদাহরন দেখুন। কোন কাজ পছন্দ সরাসরি এখানে ক্লিক করে সেই কাজের জন্য বিড করতে পারেন।
বিড করার (সাধারন টেন্ডারের সাথে তুলনা করতে পারেন) কাজটি জটিল মনে হতে পারে। যার কাজ তিনি চান কম টাকায় কাজ করাতে, কাজেই সেখানে প্রথমে দেখা হবে আপনি কত কম টাকায় কাজটি করবেন। এরপর যাচাই করা হবে আপনি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কি-না। এই দুই পরীক্ষায় উত্তির্ন হওয়ার জন্য কিছু অভিজ্ঞতা প্রয়োজন হয়। চেষ্টা করলে সাথেসাথে কাজ পাবেন এটা ধরে না নিয়ে ক্রমাগত চেষ্টা করে যাওয়ার মানষিকতা নিয়ে কাজে হাত দিন।
কিভাবে দাম ঠিক করবেন
প্রথম অবস্থায় দাম ঠিক করা নিয়ে সমস্যায় পড়েন প্রায় সকলেই। ডাটা এন্ট্রি কাজের দাম হিসেব করা হয় দুভাবে, নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ (ফিক্সড) এবং ঘন্টাপ্রতি অর্থ। শুরুতে ফিক্সড রেটে কাজ করাই ভাল। ঘন্টাপ্রতি কাজের জন্য বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়, আপনি উল্লেখ করা ঘন্টা কাজ করেছেন কিনা যাচাইয়ের জন্য মনিটরিং সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে হয়। এছাড়া আপনার হিসেবেও ভুল হতে পারে। সাধারন টেক্সট টাইপে যে সময় প্রয়োজন হয় অপরিচিত শব্দ, নাম ইত্যাদি টাইপে অনেক বেশি সময় প্রয়োজন হয়।
অন্য যারা বিড করেছে তাদের মুল্য দেখে আপনি কত টাকায় করতে চান সেটা ঠিক করতে পারেন। আবারও উল্লেখ করতে হচ্ছে, শুরুতে যতটা সম্ভব কম টাকায় কাজ করুন। অভিজ্ঞতা বাড়লে মজুরী বাড়ানোর সুযোগ পাবেন।
কত আয় করা সম্ভব
কাজের যেহেতু নানারকম ধরন আছে সেহেতু ডাটা এন্ট্রি করে কত আয় করা সম্ভব এককথায় বলা কঠিন। সাধারনভাবে ধরা হয় ঘন্টাপ্রতি ২ থেকে ৫ ডলার। যদি ঘন্টাপ্রতি ২ ডলার হিসেবে দৈনিক ৫ ঘন্টা কাজ করেন তাহলে হিসেব দাড়ায় মাসে ৩০০ ডলার। দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথেসাথে এই পরিমান বাড়ার কথা।
অনলাইনে কাজ বা ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং এই কাজের ক্ষেত্র দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে। আপনি যত দ্রুত কাজে হাত দেবেন ততটাই এগিয়ে থাকার সম্ভাবনা। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে লক্ষ করলে দেখা যায় বাংলাদেশীর সংখ্যা একেবারেই সামান্য। অথচ অর্থনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশীর নামই বেশি হতে পারত।
যদি অপেক্ষা করে থাকেন রাষ্ট্র আপনার জন্য সুযোগ করে দেবে তাহলে হয়ত সময় নষ্ট করছেন। গত ২০ বছরে কথা বলা ছাড়া বাস্তবে আইটি ক্ষেত্রে সরকার বা নীতিনির্ধারকরা কিছু করেননি। আগামীতেও কথাই বলে যাবেন। আপনার দায়িত্ব নিতে হবে আপনাকেই।
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি হতে পারে কাজের শুরু।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য কাজ জানা প্রয়োজন। প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন এসব কাজ ইন্টারনেটের কাজ হিসেবে বেশি পরিচিত। আরেকটি জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। একাজ তুলনামুলক সহজ। সাধারনভাবে কম্পিউটার ব্যবহারে কিছুটা দক্ষতা থাকলেই করা যায়। আয় যেহেতু ডলারে সেহেতু সেটাও চলনসই। ডাটা এন্ট্রি কাজের নানা দিক তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
ডাটা এন্ট্রি কাজ আসলে কি
ডাটা এন্ট্রি বলতে মুলত টাইপ করা বুঝায়। কাগজে লেখা আছে সেটা দেখে টাইপ করে ডিজিটাল ফাইল তৈরী করবেন। সময়ের সাথে সাথে ডাটা এন্ট্রির ধরনও অনেক পাল্টেছে। একসময় ছাপানো লেখাকে টাইপ করা হত, বর্তমানে স্ক্যান করে ওসিআর ব্যবহার করে তাকে টেক্সট এ পরিনত করা যায় প্রায় নিখুতভাবে। কাজেই সরল ডাটা এন্ট্রির কাজের সুযোগ কমে গেছে। যে কাজগুলি স্ক্যান করে ডিজিটাইজ করা যায় না সেগুলিই এখনো টাইপ করতে হয়।
বর্তমানের ডাটা এন্ট্রির কাজের মধ্যে রয়েছে বিশেষ কিছু শর্ত। যেমন লেখাকে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট বা এক্সেল ডকুমেন্ট কিংবা ডাটাবেজ ফাইল বানাতে হবে। সাধারনত উতস হিসেবে আপনাকে দেয়া হবে পিডিএফ ফাইল। সেটা টাইপ করা, প্রিন্ট করা ফরম, হাতের লেখা স্ক্যান করা ইত্যাদি যে কোন কিছুই হতে পারে। বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি বলতে মুলত পিডিএফ ফাইল দেখে টাইপ করাই বুঝায়। কখনো কখনো এমন কাজ পেতে পারেন যেখানে হয়ত পিডিএফ থেকে অন্য ফরম্যাটে নেয়ার সফটঅয়্যার ব্যবহার করে মুল কাজ করা যায়, তাহলেও আপনাকে টাইপ করতে হবে এটা ধরে নেয়াই ভাল।
কি শিখতে হবে
ডাটা এন্ট্রি কাজের সবচেয়ে বড় অংশ হচ্ছে ওয়ার্ড ডকুমেন্টে পরিনত করা। কাজেই আপনার প্রথমেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে দক্ষতা বাড়াতে হবে। সেইসাথে দ্রুত এবং নির্ভুল টাইপ করার দক্ষতা বাড়াতে হবে। যত বেশি কাজ করবেন আয় তত বেশি, আর ভুল কাজের জন্য টাকা পাবেন না।
আগে যেমন উল্লেখ করা হয়েছে, অনেক সময়ই বলা হবে এক্সেল বা ডাটাবেজ (এক্সেস) ফাইল তৈরী করতে হবে। কাজেই এক্সেল এবং এক্সেস জানাও জরুরী।
কি কি থাকতে হবে
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও প্রিন্টার প্রয়োজন হতে পারে। যদি দেখে টাইপ করতে হয় তাহলে ডকুমেন্ট প্রিন্ট করে সেটা দেখে টাইপ করা সুবিধে জনক।
টাকা পাওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে। কোন প্রতিস্ঠান কিভাবে টাকা দেয় সেটাও আগেই জেনে নিন। বাংলাদেশে যেহেতু পেপল ব্যবহারের অনুমতি নেই সেহেতু অন্য গ্রহনযোগ্য পথ আছে কিনা জেনে নেয়া জরুরী। টাকা পাওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি এবং বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট সম্পর্কে লেখা রয়েছে বাংলা-টিউটর সাইটে।
কাজ কোথায় পাবেন, কিভাবে পাবেন
ফ্রিল্যান্সার, ওডেস্ক, স্ক্রিপাটল্যান্স এর মত ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি কাজ পাওয়ার সবচেয়ে ভাল যায়গা। বিনামুল্যে তাদের সদস্য হয়ে কাজ পাওয়া যায়। যদিও ওডেস্ক এবং ফ্রিল্যান্সারে বিনামুল্যের সদস্যের জন্য কাজের সংখ্যার মাসিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিছু টাকা দিয়ে সদস্য হলে আরো বেশি কাজের জন্য চেষ্টা করতে পারেন।
প্রথমে তাদের সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করে সদস্য হোন। এরপর কাজের তালিকা দেখে কোন কাজ কত টাকায় করতে চান জানান (বিড করা)। যার কাজ তিনি আপনার দেয়া দামে সন্তুষ্ট হলে আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন। দুজনের মধ্যে সমঝতা হলে আপনাকে কাজ দেয়া হবে।
কাজের বর্ননা কিভাবে দেয়া থাকে জানার জন্য এই সাইটের ডানদিকের সাইডবারে ফ্রিল্যান্সার সাইটের উদাহরন দেখুন। কোন কাজ পছন্দ সরাসরি এখানে ক্লিক করে সেই কাজের জন্য বিড করতে পারেন।
বিড করার (সাধারন টেন্ডারের সাথে তুলনা করতে পারেন) কাজটি জটিল মনে হতে পারে। যার কাজ তিনি চান কম টাকায় কাজ করাতে, কাজেই সেখানে প্রথমে দেখা হবে আপনি কত কম টাকায় কাজটি করবেন। এরপর যাচাই করা হবে আপনি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কি-না। এই দুই পরীক্ষায় উত্তির্ন হওয়ার জন্য কিছু অভিজ্ঞতা প্রয়োজন হয়। চেষ্টা করলে সাথেসাথে কাজ পাবেন এটা ধরে না নিয়ে ক্রমাগত চেষ্টা করে যাওয়ার মানষিকতা নিয়ে কাজে হাত দিন।
কিভাবে দাম ঠিক করবেন
প্রথম অবস্থায় দাম ঠিক করা নিয়ে সমস্যায় পড়েন প্রায় সকলেই। ডাটা এন্ট্রি কাজের দাম হিসেব করা হয় দুভাবে, নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ (ফিক্সড) এবং ঘন্টাপ্রতি অর্থ। শুরুতে ফিক্সড রেটে কাজ করাই ভাল। ঘন্টাপ্রতি কাজের জন্য বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়, আপনি উল্লেখ করা ঘন্টা কাজ করেছেন কিনা যাচাইয়ের জন্য মনিটরিং সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে হয়। এছাড়া আপনার হিসেবেও ভুল হতে পারে। সাধারন টেক্সট টাইপে যে সময় প্রয়োজন হয় অপরিচিত শব্দ, নাম ইত্যাদি টাইপে অনেক বেশি সময় প্রয়োজন হয়।
অন্য যারা বিড করেছে তাদের মুল্য দেখে আপনি কত টাকায় করতে চান সেটা ঠিক করতে পারেন। আবারও উল্লেখ করতে হচ্ছে, শুরুতে যতটা সম্ভব কম টাকায় কাজ করুন। অভিজ্ঞতা বাড়লে মজুরী বাড়ানোর সুযোগ পাবেন।
কত আয় করা সম্ভব
কাজের যেহেতু নানারকম ধরন আছে সেহেতু ডাটা এন্ট্রি করে কত আয় করা সম্ভব এককথায় বলা কঠিন। সাধারনভাবে ধরা হয় ঘন্টাপ্রতি ২ থেকে ৫ ডলার। যদি ঘন্টাপ্রতি ২ ডলার হিসেবে দৈনিক ৫ ঘন্টা কাজ করেন তাহলে হিসেব দাড়ায় মাসে ৩০০ ডলার। দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথেসাথে এই পরিমান বাড়ার কথা।
অনলাইনে কাজ বা ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং এই কাজের ক্ষেত্র দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে। আপনি যত দ্রুত কাজে হাত দেবেন ততটাই এগিয়ে থাকার সম্ভাবনা। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে লক্ষ করলে দেখা যায় বাংলাদেশীর সংখ্যা একেবারেই সামান্য। অথচ অর্থনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশীর নামই বেশি হতে পারত।
যদি অপেক্ষা করে থাকেন রাষ্ট্র আপনার জন্য সুযোগ করে দেবে তাহলে হয়ত সময় নষ্ট করছেন। গত ২০ বছরে কথা বলা ছাড়া বাস্তবে আইটি ক্ষেত্রে সরকার বা নীতিনির্ধারকরা কিছু করেননি। আগামীতেও কথাই বলে যাবেন। আপনার দায়িত্ব নিতে হবে আপনাকেই।
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি হতে পারে কাজের শুরু।
Saturday, June 2, 2012
মাত্র 300 টাকায় ৬-৭ ঘন্টা ব্যাকআপ পাওয়া যায় এমন একটি LED চার্জার লাইট তৈরি করুন । অন্ধকারকে বলুন টা টা বাই বাই………
IPS তৈরি করার টাকা নাইতো কি হয়েছে । তাই বলে অন্ধকারে থাকবো নাকি ?
Fan না চলুক লাইট তো জ্বালাতে পারবো । আসুন তৈরি করি মাত্র 300 টাকায় ৬-৭ ঘন্টা ব্যাকআপ পাওয়া যায় এমন একটি LED চার্জারলাইট ।
Fan না চলুক লাইট তো জ্বালাতে পারবো । আসুন তৈরি করি মাত্র 300 টাকায় ৬-৭ ঘন্টা ব্যাকআপ পাওয়া যায় এমন একটি LED চার্জারলাইট ।
প্রথমে বলে রাখি যাদের ইলেক্ট্রনিক্সের উপর টুকটাক কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তাদের জন্য এই টিউন । আর যাদের ইলেক্ট্রনিক্স নিয়ে জানার প্রবল আগ্রহ আছে তারাও দেখতে পারেন । আর এর বাইরের যে কেউ পড়তে পারেন তবে বুঝতে না পারলে কতৃপক্ষ দায়ী নয় ।
বাজারে ছোট বড় অনেক ধরনের LED চার্জার লাইট পাওয়া যায় । বাজারের LED চার্জার লাইট এবং এই LED চার্জার লাইটের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে,
- ১। ব্যাকআপ : বাজারেরটাতে ১ - ১.৫ ঘন্টা কিন্তু এটাতে ৬-৭ ঘন্টা ।
- ২। আলো : বাজারেরটা থেকে এটাতে আলো তুলনামূলক বেশি ।
- ৩। সময় : বাজারেরটাতে full চার্জ হতে সময় লাগে ৮ – ১০ ঘন্টা তারউপর বিদ্যুৎ লাইনে কম ভোল্টেজ থাকলে full চার্জ হতে আরো বেশি সময় লাগে কিন্তু এটাতেfull চার্জ হতে সময় লাগে ১.৫ – ২ ঘন্টা, বিদ্যুৎ লাইনে কম ভোল্টেজ থাকলেও full চার্জ হতে সময় লাগে একই মাত্র ১.৫ – ২ ঘন্টা ।
- ৪। ইনডিকেটর : বাজারেরটাতে চার্জিং ইনডিকেটর আছে কিন্তু চার্জ হচ্ছে কিনা বুঝতে পারবেন না এবং Full চার্জ হলেও বুঝতে পারবেন না আর এটাতে চার্জ হচ্ছে কিনা বুঝতে পারবেন এবং Full চার্জ হলেও বুঝতে পারবেন ।
- ৫। স্থায়িত্ব : বাজারেরটাতে অনিরাপদ চার্জিং ব্যবস্থা থাকার কারনে অল্প দিনেই ব্যাটারী নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু এটাতে সবচেয়ে নিরাপদ চার্জিং ব্যবস্থা থাকার কারনে ব্যাটারীর স্থায়িত্ব অনেক বেশি ।
লাইটি তৈরি করতে যা প্রয়োজন :
১। একটি মোবাইল ব্যাটারী ------------------------------------------ 150-210 টাকা
২। একটি জ্যাক হোল্ডার --------------------------------------------- 3 টাকা
৩। একটা C828 মডেলের ট্রানজিস্টর -------------------------------- 2 টাকা
৪। একটি IN4007 মডেলের ডায়োড ------------------------------- 1 টাকা
৫। একটি Push on off সুইচ---------------------------------------- 8 টাকা
৬। দুইটি রোধ – 2.2 ওহম এবং 220 ওহম ------------------------- 1 টাকা
৭। একটি ইনডিকেটর LED ------------------------------------------1 টাকা
৮। 20টি উজ্জল আলোর LED -------------------------------------- 30 টাকা
৯। একটি ছোট ছোট ছিদ্র যুক্ত খালি সার্কিট বোর্ড বা ব্যারো বোর্ড ------ 25 টাকা
১০। এক গজ লীড --------------------------------------------------15 টাকা
১১। একটি মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর ( if ) --------------------------- 8 টাকা
পর্যায়ক্রমে ফটো গুলো দেখুন....
www.mediafire.com/download.php?4prl411j59f7ahj
Circuit Diagram ক্লিয়ার দেখা না গেলে উপরের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন ।
কার্যপদ্ধতি :
- ১। উজ্জল আলোর 20টি LED নিয়ে ছোট ছিদ্রযুক্ত খালি সার্কিট বোর্ডে সুন্দর করে সেট করে সোল্ডারিং করুন । এক্ষেত্রে মনে রাখবেন যে LED এর দুটি পায়ের মধ্যে লম্বা পা টি হচ্ছে ব্যাটারী + বা P টাইপ আবার ছোট পা টি হচ্ছে ব্যাটারী - বা N টাইপ । সোল্ডারিং করার পর কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে LED এর পা গুলোর বাড়তি অংশ কেটে পেলে দিন । শুধু মনে রাখবেন যে LED এর কোনটি ব্যাটারী + বা P টাইপ এবং কোনটি ব্যাটারী - বা N টাইপ ।
- ২। তারপর সুবিধা মত জায়গা নির্বাচন করে সুইচ, জ্যাক হোল্ডার, ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রোধ, ইনডিকেটর LED,ইত্যাদি সার্কিট বোর্ডে বসিয়ে সোল্ডারিং করুন । মোবাইলব্যাটারী কানেক্টরটি সার্কিট বোর্ডে এর পেচনের সাইডে বসিয়ে এমন ভাবে সোল্ডারিং করবেন যাতে মোবাইল ব্যাটারী সুন্দর করে বসানো যায় এবং মোবাইল ব্যাটারীটি মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টরের সাথে ভাল ভাবে আটকে থাকে । কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রোধ এর পা গুলোর উপরন্ত অংশ কেটে পেলুন ।
- ৩। সার্কিট ডায়াগ্রাম দেখে সুইচ, জ্যাক হোল্ডার, ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রোধ, ইনডিকেটর LED,মোবাইল ব্যাটারীকানেক্টর এবং উজ্জলআলোর LED গুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করুন । এক্ষেত্রে আপনি আলাদা তার বা LED এর কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে কাটা অংশ গুলোর সহযোগিতা নিতে পারেন । আমার মনে হয় LEDএর কাটার প্লেয়ার্স ( প্লাস ) দিয়ে কাটা অংশ গুলো দিয়েই সংযোগ স্থাপন করা ভাল এবং টেকসই হবে ।
সার্কিট ডায়াগ্রাম সম্পর্কিত তথ্য :
১। Light Section :
এর কাজ হচ্ছে সুইচিং এর সাহায্যে Light On Off করা ।
ব্যাটারী কানেক্টর, সুইচ, 2.2ওহম রোধ এবং 20টি উজ্জলআলোর LED নিয়েই এ Sectionতৈরি হয় ।
সমান্তরালে থাকা 20টি উজ্জলআলোর LED সাথে ব্যাটারীকানেক্টর (ব্যাটারী), সুইচ,2.2 ওহম রোধ শ্রেনীতে যুক্ত থাকে ।
২। Charge Section :
এর কাজ হচ্ছে নোকিয়া চার্জার দিয়ে ব্যাটারী চার্জ করা ।
একটা C828 মডেলেরট্রানজিস্টর, একটি IN4007মডেলের ডায়োড, একটিইনডিকেটর LED, ব্যাটারীকানেক্টর এবং জ্যাক হোল্ডার নিয়ে এটা তৈরি হয় । অংশটি এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে LED টিচার্জ হওয়া ইনডিকেইট করবে । Full চার্জ হলে LEDনিবে যাবে । আবার ব্যাটারী কানেকশানে বা চার্জ কানেকশানে কোন সমস্যা থাকলে LED টি জ্বলবে না । যখনি সব কানেকশানে Okথাকবে তখনি LED টি জ্বলবে ।
পরামর্শ :
- ১। মোটামুটি সবগুলো যন্ত্রই ইলেক্ট্রনিক্স দোকানে পাবেন । শুধুমাত্র মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর এবং মোবাইল ব্যাটারী মোবাইলের যন্ত্রপাতি বিক্রি করে এমন দোকানে পাবেন ।
- ২। যদি আপনার কাছে আগের কোন মোবাইল ব্যাটারী থাকে তবে নতুন ব্যাটারী কেনার প্রয়োজন নেই । শুধুমাত্র সেই ব্যাটারী মডেল অনুসারে ব্যাটারী কানেক্টর কিনে নিবেন । যদি ব্যাটারী কানেক্টর মিলিয়ে না পান তবে সরাসরি সোল্ডারিং করে ব্যবহার করতে পারেন ।
- ৩। ব্যাটারী ওয়ারেন্টি না থাকলে মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর ব্যবহার না করলেও হবে, ব্যাটারী সরাসরি সোল্ডারিং করে নিতে পারেন । মোবাইল ব্যাটারী কানেক্টর লাগানোর মূল কারন হচ্ছে ব্যাটারীর ওয়ারেন্টি ঠিক থাকা এবং ইচ্ছে মত অন্য ব্যাটারী ব্যবহার করতে পারা । এক্ষেত্রে আপনি লাইটাকে ব্যাটারীর চার্জার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন ।
- ৪। যেকোন ব্রাণ্ডের মোবাইল ব্যাটারী হলে হবে, তবে মনে রাখবেন যে ৬০০ – ৭০০ mA এর ব্যাটারীর জন্য ৫- ৬ ঘন্টা ব্যাকআপ পাবেন । ৮০০-১০০০ mA এর ব্যাটারীর জন্য ৬-৭ ঘন্টা ব্যাকআপ পাবেন ।
- ৫। আপনাকে অবশ্যয় নোকিয়া চার্জার দিয়ে চার্জ করতে হবে । সেক্ষেত্রে অরজিন্যাল নোকিয়া চার্জার হলে ভাল । ১.৫ – ২ ঘন্টার মধ্যে Full চার্জ হবে এবং Full চার্জে ইনডিকেটর লাইট টি off হয়ে যাবে ।
- ৬। অবশ্যয় আপনি মেড ইন হাঙ্গেরী নামের ঝিঞ্জিরা মোবাইল ব্যাটারী গুলো পরিহার করবেন । কারন এই ব্যাটারী গুলোতে ব্যাকআপ পাবেন কম এবং ব্যাটারী Fullচার্জ হলে বুঝতে পারবেন না ( চার্জ ইনডিকেটর লাইট টি off হবে না ) ।
- ৭। Push on off সুইচ টি যথাসম্ভব ভাল মানের ব্যবহার করুন ।
- ৮। Light Section এর রোধের মান 2.2 ওহম ব্যবহার করলেও হবে । রোধটি ½ watt হলে ভাল হয় ।
- ৯। সার্কিট ডায়াগ্রামটি emf ফাইলের, যাহা Windows Picture and Fax Viewer দিয়ে সবচেয়ে ভাল দেখা যায় । যতই জুম করবেন ততই ক্লিয়ার ।
- ১০। সব কাজ শেষে সার্কিটের পেচনের সাইডে মোটা ঢাল কাগজ দিয়ে প্যাকেজিং করে নিবেন যাতে দেখতে সুন্দর দেখায় এবং ধরতে সার্কিটের খোচা না লাগে ।
সতর্কতা :
- ১। ডায়োড এবং LED গুলোর N- টাইপ ও P- টাইপ দেখে সঠিক ভাবে সংযোগ করুন ।
- ২। ট্রানজিস্টরের E, B ও C পাত গুলো সঠিক ভাবে নির্বাচন করে সার্কিটে সংযোগ করুন ।
- ৩। ব্যাটারীর ধনাত্বক বা ঋনাত্বক প্রান্ত সঠিক ভাবে সংযোগ করুন ।
- ৪। জ্যাক হোল্ডারের ধনাত্বক বা ঋনাত্বক প্রান্ত সঠিক ভাবে সংযোগ করুন ।
- ৫। ব্যাটারী দুই লাইন জয়েন্ট হলে গরম হয়ে ব্যাটারী পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং অতিরিক্ত চার্জ হলে ব্যাটারী মোটা হয়ে বাস্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে । তাই কাজ করার ক্ষেত্রে একটু সতর্ক থাকবেন ।
Subscribe to:
Posts (Atom)
form
Powered by
EMF Online Form Builder

Blog Archive
-
▼
2012
(18)
-
►
7
(10)
- অদ্ভূত যাদুবিদ্যা ও ম্যাজিকের খেলা (Part 2) চার সা...
- অদ্ভূত যাদুবিদ্যা ও ম্যাজিকের খেলা
- মৃত্যুর পর মানুষের কোন অঙ্গ কত সময় সক্রিয় থাকে জ...
- মৌমাছি সম্পর্কে জানা-অজানা কিছু তথ্যঃ
- সিংহ সম্পর্কে কয়েকটি জানা-অজানা মজার তথ্যঃ
- টেস্ট ক্রিকেটে সর্বনিম্ন ১০টি দলীয় সংগ্রহ, দলের ন...
- ঘুম এবং স্বপ্ন নিয়ে কিছু জানা-অজানা ব্যাপারঃ
- অজগর সাপ সম্পর্কে কিছু তথ্য..
- জানার শেষ নেই। তাই অজানা কিছু তথ্য আপনার জন্য।
- জানার শেষ নেই। তাই অজানা কিছু তথ্য আপনার জন্য।
-
►
7
(10)